আলজেরিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত: আলজেরিয়া আফ্রিকার উত্তর পশ্চিমের সীমান্ত এলাকা এবং মহাদেশের দ্বিতীযতম বৃহত্তম দেশ। এর রাজধানী আলজিয়ের। প্রায় ৪৫ মিলিয়ন লোক আলজেরিয়াতে থাকে। জীবনাশ্রয়ী সম্পদ এবং পেট্রোলিয়াম সম্পদ দেশের অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আলজেরিয়া ইসলামি প্রজাতন্ত্রের একটি দেশ এবং এর প্রাথমিক ভাষা আরবি। এটি আফ্রিকার একটি সুদূর পূর্ব দেশ এবং মধ্য পূর্ব এশিয়ার সীমান্ত দেশগুলির সাথে সীমাবদ্ধ। আলজেরিয়া বিশ্বের সবচেয়ে বড় দুর্ভোগ্য দেশগুলির মধ্যে একটি।
- রাজধানী: আলজিয়ার্স
- মুদ্রা: আলজেরিয়ান দিনার
- স্থাপিত: ৫ জুলাই, ১৯৬২
- মহাদেশ: Africa
- সরকারি ভাষা: আরবী, Standard Algerian Berber
- ডায়ালিং কোড: +২১৩
- প্রধানমন্ত্রী: Aymen Benabderrahmane
আলজেরিয়ার মুদ্রা হল আলজেরিয়ান দিনার (DZD)। 2023 সালের 12 এপ্রিল এর অনুসারে, ১ মার্চ ২০২৩ এর মুদ্রা হিসাবে ১ আলজেরিয়ান দিনার সমত ০.০০০২২ মার্কিন ডলার।
আলজেরিয়া কাজের ভিসা:
আলজেরিয়া কাজের ভিসা পেতে আপনার কাজের ধরন এবং কাজের সময়কাল উল্লেখ করে আলজেরিয়ার নিকটবর্তী সফর এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। সেখানে কাজের জন্য সঠিক ভিসা প্রসেসিং এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাবমিট করতে হবে। আলজেরিয়ার সফর এজেন্সির ওয়েবসাইটে ভিসা প্রসেসিং সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে।
এজেন্সির ঠিকানা:
আলজেরিয়ার নিকটবর্তী সফর এজেন্সির ঠিকানা প্রতিষ্ঠানের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা আছে। এজেন্সির ঠিকানা হলঃ
Ministère de l'Intérieur, des Collectivités Locales et de l'Aménagement du Territoire
Direction Générale de la Sûreté Nationale
Avenue Colonel Lotfi
Alger - Algérie
এছাড়াও, অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এবং অন্যান্য অনলাইন সূত্রগুলি থেকে এজেন্সির যোগাযোগের ফোন নম্বর এবং ইমেল ঠিকানা উল্লেখ করা থাকে।
ওয়েবসাইট: আলজেরিয়ার সফর এজেন্সির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ভিসা এবং পাসপোর্ট প্রসেসিং সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করা আছে। ওয়েবসাইটে কোনও অস্পষ্ট বা অনির্ণেয় তথ্য থাকা সম্ভব নয় কারণ এটি সরকারী ওয়েবসাইট। এজেন্সির ওয়েবসাইটে যে কোন সমস্যার সমাধানে আপনি এখানে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন:
https://www.interieur.gov.dz/index.php/fr/les-services-du-ministere/directio-generale-de-la-surete-nationale-dgsn
আলজেরিয়া দেশ কেমন:
Watch " Amazing Fats About Algeria in Bengali" on YouTube
আলজেরিয়া দক্ষিণ আফ্রিকার উত্তর পূর্বাংশে অবস্থিত একটি দেশ। এটি আফ্রিকার সবচেয়ে বড় দেশ ও আরব দেশ হিসাবে পরিচিত। আলজেরিয়ার রাজধানী এবং সবচেয়ে বড় শহর আলজির। এখানে ইসলাম ধর্ম প্রচলিত এবং আরবী ভাষা অফিসিয়ালি ব্যবহৃত হয়। আলজেরিয়া দেশটি বিভিন্ন প্রাক-ইসলামিক স্থাপত্য এবং ঐতিহ্যবাহী স্থান সম্পন্ন, যেমন কাসবাহ ও দ্যা ক্যাসবাহ। এটি প্রকৃতির উদ্দেশ্যে কিছু আকর্ষণীয় স্থানের জন্য পরিচিত, যেমন সাহারা উপত্যকা এবং টেনারিফ নেশনাল পার্ক।
আলজেরিয়াকে আরবিতে কি বলে:
আলজেরিয়াকে আরবিতে "الجزائر" বলা হয়।
আলজেরিয়া যাওয়া উচিত নয় কেন:
আলজেরিয়া ভ্রমণের পূর্বে বাংলাদেশ থেকে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়া উচিত এবং সম্ভবতঃ সংসারের বিভিন্ন অংশে প্রবেশের জন্য নিবন্ধিত হতে পারেন। এছাড়াও, বর্তমান সময়ে আলজেরিয়ায় রাজনৈতিক ও সামাজিক উত্থানের অন্যতম কারণে পরিস্থিতিতে বিপর্যস্তি থাকতে পারে। তাই একটি স্বচ্ছ পরিকল্পনা এবং পরিস্থিতির উন্নয়ন সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা উচিত যত সম্ভব।
আলজেরিয়া কত সালে স্বাধীনতা লাভ করে?
আলজেরিয়া ১৯৬২ সালে স্বাধীনতা লাভ করে। ১৯৫৪ সালে শুরু হওয়া আন্দোলনের পর বিচারপতি সাম্বার বেন এল্জিরিয়ার স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং ১৯৬২ সালে প্রতিষ্ঠান কমিটির নেতৃত্বে আলজেরিয়ার স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠিত হয়। এর পূর্বে আলজেরিয়া ফ্রান্সের একটি কলোনি হিসাবে বিখ্যাত ছিল।
ফরাসিরা আলজেরিয়া আক্রমণ ও দখল করে কত সালে?
ফরাসি আলজেরিয়ায় 1830 সালে আক্রমণ শুরু করে। 1832 সালে, ফরাসি শাসনামলে আলজেরিয়ায় একটি স্থায়ী কমান্ডান্ত গঠিত হয়। তবে, আলজেরিয়ার মুক্তি পেতে লড়াই বেশ দীর্ঘদিন চলে। আলজেরিয়ায় স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয় 1962 সালে।
আলজেরিয়া কি বহু সংস্কৃতির দেশ?
হ্যাঁ, আলজেরিয়া একটি বহুসংস্কৃতিক দেশ। এখানে আফ্রিকান, আরব, বার্বার ও ইসলামি সংস্কৃতির মিশ্রণ রয়েছে। আফ্রিকান সংস্কৃতিতে এটি বড়ভাষী দেশ, যেখানে বেরবের বংশজদের সাংস্কৃতিক প্রভাব রয়েছে। আরব সংস্কৃতিতে আলজেরিয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ, যেখানে আরবি ভাষাটি প্রধান ভাষা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ইসলামি সংস্কৃতিতে আলজেরিয়া একটি প্রধান দেশ, যেখানে ইসলাম সর্বাধিক অনুসরণকারী ধর্ম। সাথে অন্যান্য সংস্কৃতির মিশ্রণে আলজেরিয়া একটি আধুনিক সংস্কৃতিক দেশ যা প্রাচীন সংস্কৃতিগুলি সংরক্ষণ করে রয়েছে।
আলজেরিয়ার সংস্কৃতি কেমন?
আলজেরিয়া একটি প্রাচীন দেশ এবং এখানে বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য উপস্থিত রয়েছে। ইসলামিক সংস্কৃতি আলজেরিয়ার মূল সংস্কৃতি এবং এখানে আল-আন্দালুস সংস্কৃতির প্রভাব থাকে।
আলজেরিয়ার সংস্কৃতি সমৃদ্ধ এবং বিভিন্ন রকমের লোকসংস্কৃতি উপস্থিত রয়েছে। মূলত আলজেরিয়া একটি ইসলামিক দেশ তাই ইসলামিক সংস্কৃতি এখানে উল্লেখযোগ্য অংশ। বর্তমানে আলজেরিয়া একটি আন্তর্জাতিক দেশ এবং এখানে বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ধর্মের মানুষ থাকে।
আলজেরিয়ার সংস্কৃতি মুলতবি হিসাবে মুসলিম সংস্কৃতি হিসাবে পরিচিত এবং এটি মুসলিম সংস্কৃতির উপস্থাপনায় বিশেষভাবে দক্ষ এবং উন্নয়নশীল হয়েছে। আলজেরিয়ার সংস্কৃতিতে অনেক স্থানে আফ্রিকান এবং আলজেরিয়ার সংস্কৃতি একটি অনেক সমৃদ্ধ এবং প্রাচীন সংস্কৃতি। এটি ইসলামিক এবং আফ্রিকান সংস্কৃতি দুটির মিশ্রণ হিসাবে বিশেষভাবে পরিচিত। আলজেরিয়ায় বিভিন্ন ভাষার সংস্কৃতি উপস্থিত রয়েছে, যেমন আরবী, বেরবেরী, কাবাইল এবং তামাজিঘা। এছাড়াও ফরাসি ভাষাও আলজেরিয়ার সংস্কৃতিতে গুরুত্বপূর্ণ অংশ রয়েছে, যা আলজেরিয়ার কলকাতার সংস্কৃতিতে ফরাসি স্থানীয় বলে উপস্থাপন করে।
আলজেরিয়ার সংস্কৃতি আধুনিকতার সাথে সমন্বয়পূর্ণ এবং পরিবর্তনশীল হয়েছে। এটি বিভিন্ন উন্নয়নশীল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং কলেজের মাধ্যমে সামাজিক এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের সুষ্ঠু উন্নয়ন করে। আলজেরিয়ার সংস্কৃতি বিভিন্ন সাংস্কৃতিক উৎসগুলি উপস্থাপন করে
সিং।
আলজেরিয়ার স্বাধীনতা কি সহিংস ছিল?
আলজেরিয়ার স্বাধীনতা প্রক্রিয়াটি সহিংস ছিল। ১৯৫৪ সালে আলজেরিয়ান স্বাধীনতা আন্দোলন শুরু হয়। এই আন্দোলনে মুসলিম ন্যাশনালিস্ট গোষ্ঠী ফলাসমূহ করে দেশের বিভিন্ন অংশে জিহাদ চলাকালীন অভিযানের মাধ্যমে স্বাধীনতা লড়াই করে।
আলজেরিয়ান স্বাধীনতা আন্দোলনটি প্রথমে ফ্রান্সের উপস্থিত আলজেরিয়ান মুসলিমদের নাগরিকত্ব ও অধিকার প্রতিরোধের মধ্যে শুরু হয়। ফ্রান্স সরকার একটি সংসদ গঠন করে একটি নতুন সংবিধান তৈরি করে আলজেরিয়ার নাগরিকত্ব ও নির্বাচনী অধিকার অর্থাৎ আলজেরিয়ান জনগোষ্ঠীকে ফ্রান্সের একটি অংশ হিসাবে স্বীকার করার পদক্ষেপ নিল। কিন্তু আলজেরিয়ান জনগোষ্ঠী এই সংবিধানে আপনাদের অধিকার ও নাগরিকত্বের উপর আশ্রয় করতে পারলেন না।
ফ্রান্স সরকার এই অবস্থার মধ্যেই আলজেরিয়ান জনগোষ্ঠীকে একটি সম্পূর্ণ প্রতিবন্ধক রাজ্য হিসাবে আলজেরিয়ান মুসলিমদের কাছে প্রতিদ্বন্দ্বী পদক্ষেপ নিল। সাথেই ফ্রান্স সরকারের বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক নীতি তাদের বিরুদ্ধে হয়ে উঠতে থাকে।
আলজেরিয়ান জনগোষ্ঠী সামাজিক ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সম্পন্ন করতে চাইলেও, অবসরপ্রাপ্ত বৃদ্ধ স্থানীয় কার্যকর হতে না পারেন। কয়েকটি জনপ্রিয় আলজেরিয়ান নেতা স্বাধীনতার পথে এগিয়ে যান। তাদের মধ্যে ছিলেন এমার ইব্নে লাহবিব, এব্রাহিম বুউকরা, মোহামেদ বেন বেলা, হোসেনি আয়চা ও ফেরহাট আব্দুল্লা।
আলজেরিয়ান স্বাধীনতা আন্দোলনটি একটি দমনযোগ্য প্রতিবন্ধক প্রক্রিয়া ছিল, যেখানে ফ্রান্স সরকার বিভিন্ন স্থানে সেনাবাহিনী ব্যবহার করে আলজেরিয়ান জনগণের উপর হামলা করে। এছাড়াও এই আন্দোলনের মধ্যে আলজেরিয়ান জনগণের নিকট থেকে বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক দলগুলির সমর্থন ছিল।
ফ্রান্স সরকার আলজেরিয়ান স্বাধীনতা আন্দোলনের বিরুদ্ধে একটি বৃহত সেনাবাহিনী তৈরি করে সেই অঞ্চলে স্থায়ীভাবে অবস্থান করিয়ে দিয়েছিলেন। এছাড়াও তাঁরা বিভিন্ন অপসারণ ও উপদ্রব পদক্ষেপ নিয়ে বিভিন্ন আলজেরিয়ান গ্রাম ও শহরে নিয়ন্ত্রণ জমায়েত করে নেন।
তবে বিশ্ব সামাজিক ও রাজনৈতিক দলগুলি এই অবস্থার বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠিত ছিল। বিশ্ব স্তরে বিভিন্ন প্রতিবন্ধক প্রক্রিয়া নেওয়া হয়েছিল, যেমন আলজেরিয়ান স্বাধীনতা সংস্থা, আফ্রিকান এককতা সংস্থা এবং পশ্চিম এককতা সংস্থা।
শেষমেশ, ফ্রান্স সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী আলজেরিয়ান স্বাধীনতা আন্দোলন সমাপ্ত হয়ে গেল জুন ১৯৬২ সালে। আলজেরিয়া স্বাধীনতা পেলে আলজেরিয়ার জনগণের উপকারিতা একটি বিস্তারিত কাজ ছিল। তারা এখন তাদের দেশের নির্মাণ এবং উন্নয়ন এর দিকে কাজ করে যাচ্ছেন।
তবে আলজেরিয়ার স্বাধীনতা আন্দোলন সহিংস ছিল এবং অনেকগুলি মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার কারণে এই আন্দোলনে মানবিক যোগাযোগের একটি অভাব ছিল। আলজেরিয়ান স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাস সহজে ভুলবিশ্বাস ও প্রতিষ্ঠিত মতামত দ্বারা চেষ্টা করে আমরা আলজেরিয়ার সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, উন্নয়ন এবং তাদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও প্রাকৃতিক সম্পদ সম্পর্কে জানতে পারি না।
আলজেরিয়া একটি প্রাচীন দেশ এবং এখানে বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য উপস্থিত রয়েছে। ইসলামিক সংস্কৃতি আলজেরিয়ার মূল সংস্কৃতি এবং এখানে আল-আন্দালুস সংস্কৃতির প্রভাব থাকে।
আলজেরিয়ার সংস্কৃতি সমৃদ্ধ এবং বিভিন্ন রকমের লোকসংস্কৃতি উপস্থিত রয়েছে। মূলত আলজেরিয়া একটি ইসলামিক দেশ তাই ইসলামিক সংস্কৃতি এখানে উল্লেখযোগ্য অংশ। বর্তমানে আলজেরিয়া একটি আন্তর্জাতিক দেশ এবং এখানে বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ধর্মের মানুষ থাকে।
আলজেরিয়ার সংস্কৃতি মুলতবি হিসাবে মুসলিম সংস্কৃতি হিসাবে পরিচিত এবং এটি মুসলিম সংস্কৃতির উপস্থাপনায় বিশেষভাবে দক্ষ এবং উন্নয়নশীল হয়েছে। আলজেরিয়ার সংস্কৃতিতে অনেক স্থানে আফ্রিকান এবং আলজেরিয়ার সংস্কৃতি একটি অনেক সমৃদ্ধ এবং প্রাচীন সংস্কৃতি। এটি ইসলামিক এবং আফ্রিকান সংস্কৃতি দুটির মিশ্রণ হিসাবে বিশেষভাবে পরিচিত। আলজেরিয়ায় বিভিন্ন ভাষার সংস্কৃতি উপস্থিত রয়েছে, যেমন আরবী, বেরবেরী, কাবাইল এবং তামাজিঘা। এছাড়াও ফরাসি ভাষাও আলজেরিয়ার সংস্কৃতিতে গুরুত্বপূর্ণ অংশ রয়েছে, যা আলজেরিয়ার কলকাতার সংস্কৃতিতে ফরাসি স্থানীয় বলে উপস্থাপন করে।
আলজেরিয়ার সংস্কৃতি আধুনিকতার সাথে সমন্বয়পূর্ণ এবং পরিবর্তনশীল হয়েছে। এটি বিভিন্ন উন্নয়নশীল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং কলেজের মাধ্যমে সামাজিক এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের সুষ্ঠু উন্নয়ন করে। আলজেরিয়ার সংস্কৃতি বিভিন্ন সাংস্কৃতিক উৎসগুলি উপস্থাপন করে
সিং।
আলজেরিয়ার স্বাধীনতা কি সহিংস ছিল?
আলজেরিয়ার স্বাধীনতা প্রক্রিয়াটি সহিংস ছিল। ১৯৫৪ সালে আলজেরিয়ান স্বাধীনতা আন্দোলন শুরু হয়। এই আন্দোলনে মুসলিম ন্যাশনালিস্ট গোষ্ঠী ফলাসমূহ করে দেশের বিভিন্ন অংশে জিহাদ চলাকালীন অভিযানের মাধ্যমে স্বাধীনতা লড়াই করে।
আলজেরিয়ান স্বাধীনতা আন্দোলনটি প্রথমে ফ্রান্সের উপস্থিত আলজেরিয়ান মুসলিমদের নাগরিকত্ব ও অধিকার প্রতিরোধের মধ্যে শুরু হয়। ফ্রান্স সরকার একটি সংসদ গঠন করে একটি নতুন সংবিধান তৈরি করে আলজেরিয়ার নাগরিকত্ব ও নির্বাচনী অধিকার অর্থাৎ আলজেরিয়ান জনগোষ্ঠীকে ফ্রান্সের একটি অংশ হিসাবে স্বীকার করার পদক্ষেপ নিল। কিন্তু আলজেরিয়ান জনগোষ্ঠী এই সংবিধানে আপনাদের অধিকার ও নাগরিকত্বের উপর আশ্রয় করতে পারলেন না।
ফ্রান্স সরকার এই অবস্থার মধ্যেই আলজেরিয়ান জনগোষ্ঠীকে একটি সম্পূর্ণ প্রতিবন্ধক রাজ্য হিসাবে আলজেরিয়ান মুসলিমদের কাছে প্রতিদ্বন্দ্বী পদক্ষেপ নিল। সাথেই ফ্রান্স সরকারের বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক নীতি তাদের বিরুদ্ধে হয়ে উঠতে থাকে।
আলজেরিয়ান জনগোষ্ঠী সামাজিক ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সম্পন্ন করতে চাইলেও, অবসরপ্রাপ্ত বৃদ্ধ স্থানীয় কার্যকর হতে না পারেন। কয়েকটি জনপ্রিয় আলজেরিয়ান নেতা স্বাধীনতার পথে এগিয়ে যান। তাদের মধ্যে ছিলেন এমার ইব্নে লাহবিব, এব্রাহিম বুউকরা, মোহামেদ বেন বেলা, হোসেনি আয়চা ও ফেরহাট আব্দুল্লা।
আলজেরিয়ান স্বাধীনতা আন্দোলনটি একটি দমনযোগ্য প্রতিবন্ধক প্রক্রিয়া ছিল, যেখানে ফ্রান্স সরকার বিভিন্ন স্থানে সেনাবাহিনী ব্যবহার করে আলজেরিয়ান জনগণের উপর হামলা করে। এছাড়াও এই আন্দোলনের মধ্যে আলজেরিয়ান জনগণের নিকট থেকে বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক দলগুলির সমর্থন ছিল।
ফ্রান্স সরকার আলজেরিয়ান স্বাধীনতা আন্দোলনের বিরুদ্ধে একটি বৃহত সেনাবাহিনী তৈরি করে সেই অঞ্চলে স্থায়ীভাবে অবস্থান করিয়ে দিয়েছিলেন। এছাড়াও তাঁরা বিভিন্ন অপসারণ ও উপদ্রব পদক্ষেপ নিয়ে বিভিন্ন আলজেরিয়ান গ্রাম ও শহরে নিয়ন্ত্রণ জমায়েত করে নেন।
তবে বিশ্ব সামাজিক ও রাজনৈতিক দলগুলি এই অবস্থার বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠিত ছিল। বিশ্ব স্তরে বিভিন্ন প্রতিবন্ধক প্রক্রিয়া নেওয়া হয়েছিল, যেমন আলজেরিয়ান স্বাধীনতা সংস্থা, আফ্রিকান এককতা সংস্থা এবং পশ্চিম এককতা সংস্থা।
শেষমেশ, ফ্রান্স সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী আলজেরিয়ান স্বাধীনতা আন্দোলন সমাপ্ত হয়ে গেল জুন ১৯৬২ সালে। আলজেরিয়া স্বাধীনতা পেলে আলজেরিয়ার জনগণের উপকারিতা একটি বিস্তারিত কাজ ছিল। তারা এখন তাদের দেশের নির্মাণ এবং উন্নয়ন এর দিকে কাজ করে যাচ্ছেন।
তবে আলজেরিয়ার স্বাধীনতা আন্দোলন সহিংস ছিল এবং অনেকগুলি মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার কারণে এই আন্দোলনে মানবিক যোগাযোগের একটি অভাব ছিল। আলজেরিয়ান স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাস সহজে ভুলবিশ্বাস ও প্রতিষ্ঠিত মতামত দ্বারা চেষ্টা করে আমরা আলজেরিয়ার সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, উন্নয়ন এবং তাদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও প্রাকৃতিক সম্পদ সম্পর্কে জানতে পারি না।
আলজেরিয়া ধর্ম
আলজেরিয়ার ধর্ম ইসলাম। আলজেরিয়া একটি ইসলামী দেশ এবং স্থানীয় লোকের অনেকে সুন্নি মুসলমান হিসাবে চিহ্নিত হয়। এছাড়াও, অনেক অন্যান্য ইসলামী ফিরকা ও সুফি প্রচারমাত্র আলজেরিয়াতে রয়েছে। একটি অধিকাংশ প্রচলিত ইসলামী পাঠ্যক্রম হল মালেকি মাধবী ফিক্রের উপর ভিত্তি করা শাফি সুন্নি ফিক্রের মূল্যায়ন। আলজেরিয়া একটি ইসলামিক প্রজাতন্ত্র এবং ইসলাম রাষ্ট্রধর্ম হিসাবে উল্লেখযোগ্য।
আলজেরিয়া বাংলাদেশ সম্পর্ক:
স্নর্ট একটি নেটওয়ার্ক ইনট্রুশন ডিটেকশন সিস্টেম যা নেটওয়ার্ক সিকিউরিটির জন্য ব্যবহৃত হয়। এর মাধ্যমে স্ক্যানার কনফিগার করে আটকল সংকেত এবং দুর্বলতা পরিশোধ করা যায়।
আলজেরিয়া একটি দক্ষিণ পশ্চিম আফ্রিকান দেশ এবং বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি দেশ। এদের মধ্যে কোনও সম্পর্ক নেই এবং দুটি দেশের ভাষাও ভিন্ন।
যদিও দুটি দেশের মধ্যে কোনও সম্পর্ক নেই, তবে বাংলাদেশ এবং আলজেরিয়া দুটি মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। সাথে সাথে এদের দুটি দেশে পাকিস্তান, মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলি মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।
আলজেরিয়ার অর্থনৈতিক অবস্থা:
আলজেরিয়া একটি মুসলিম দেশ এবং একটি উন্নয়নশীল দেশ। এটি আফ্রিকার উত্তর-পশ্চিম অংশে অবস্থিত একটি দেশ। এই দেশের অর্থনৈতিক বাজার বেশ বড় এবং বিস্তৃত।
শিল্প ও খনিজ খাতে আলজেরিয়া বেশ সমৃদ্ধ। তাদের প্রধান খনি পেট্রোলিয়াম। এছাড়াও, দেশটি বাণিজ্যিক ও কৃষিতে উন্নয়নের উপযোগী সম্ভাবনাও রয়েছে।
শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য সেবা আলজেরিয়াতে উন্নয়নশীল এবং সমর্থনযোগ্য এলাকা হিসাবে গণ্য হয়ে থাকে। সরকার এই দুটি খাতে প্রাথমিক গুরুত্ব দেয় এবং এই দুটি খাতে উন্নয়নে অনেক আলোচিত বিষয়ে কঠোর কাজ করে থাকে।
আলজেরিয়া একটি আরব দেশ, এবং এটি ইসলামিক শাসন রয়েছে। এই দুটি কারণে এই দেশের পরিবেশ বিশেষ রকমের হয়ে উঠেছে। তবে, সরকার কাজ করে এই সমস্যাগুলি সমাধান করতে চেষ্টা করছে। এছাড়াও আলজেরিয়া একটি প্রজন্ম প্রাণী দক্ষ দেশ। আলজেরিয়া একটি স্বায়ত্তশাসিত দেশ এবং এর সরকার উন্নয়নশীল এবং আর্থিক উন্নয়নে বেশ সমর্থ।
আলজেরিয়া একটি বিশাল দেশ এবং এর প্রাথমিক আয় উপস্থিত হয় বিদেশ থেকে পেট্রোলিয়াম রফতানি এবং একটি বিশাল প্রবাহময় পরিসর। এছাড়াও, এই দেশটি বাণিজ্যিক উন্নয়নের দিকে আশাবাদী হয়ে থাকে।
তবে, আলজেরিয়া এখন বিভিন্ন অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমস্যার সম্মুখীন হয়ে আছে। প্রধানতঃ, বেকারত্ব, প্রবাসী শ্রমিকের মানবাধিকার ও প্রাকৃতিক বিপর্য়য়ের মধ্যে অসমঞ্জসতা।
সরকার এই সমস্যাগুলি সমাধান করতে চেষ্টা করছে এবং বিভিন্ন প্রকল্প চালু করেছে।
যেমন সমস্যাগুলি সমাধান করতে হয়েছে উদাহরণস্বরূপ হলো সরকার একটি বেকারদের প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম শুরু করেছে যা তাদের নিজস্ব ব্যবসার পরিচালনা করতে এবং ব্যবসায়িক উন্নয়ন করতে সাহায্য করবে। এছাড়াও সরকার প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য নতুন শ্রম আইন প্রণোদনা করেছে যা তাদের মানবাধিকার সংরক্ষণ এবং উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় সুবিধা সরবরাহ করবে।
এছাড়াও সরকার সবুজ প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিজেদের স্বত্বাধিকার সংরক্ষণ ও প্রকৃতি সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন প্রকল্প চালু করেছে। সেই মধ্যে বিদ্যুৎ উন্নয়নের জন্য একটি শক্তি প্রকল্প এবং জল উন্নয়নের জন্য একটি বহুমুখী সম্পদ উন্নয়ন প্রকল্প রয়েছে।
আলজেরিয়া একটি অভিজাত দেশ এবং এর সংস্থাগত স্বাধীনতা 1962 সালের ৫ জুলাই পরিচালিত হয়। এর রাজধানী হলো আলজিয়া। দেশটি আফ্রিকার নর্থ এফ্রিকা অঞ্চলে অবস্থিত একটি বৃহত্তম দেশ এবং মধ্যমাধ্যম আয় দেশ। এর আবশ্যক উপকরণ খনিজ, পেট্রোলিয়াম এবং গ্যাস সম্পদ।
আলজেরিয়া ইসলামিক মহাজনতা জামায়াত (আইএসএলাম) দলের কাছে জনপ্রিয় এবং এটি দেশের রাজনৈতিক জীবনের গুরুত্বপূর্ণ দলগুলির মধ্যে একটি। বিভিন্ন দলের সংগঠনের মধ্যে একটি দল হলো রাষ্ট্রবাদী কমিউনিস্ট দল। প্রধানমন্ত্রী আব্দুল আজিজ বুটফলিকা দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাজ করেন এবং একটি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ রাজনীতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত।
আলজেরিয়া একটি উন্নয়নশীল দেশ এবং এর অর্থনৈতিক বিকাশ মূলতঃ খনিজ ও খাদ্য উৎপাদনে ভিত্তি করে। আলজেরিয়া পেট্রোলিয়াম এবং গ্যাস প্রস্তুত করার জন্য প্রসিদ্ধ একটি দেশ এবং এটি পেট্রোলিয়াম একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতকারক এবং পাকস্থলীয় একটি বিপণী দেশ।
আলজেরিয়া পেট্রোলিয়াম এবং গ্যাস প্রস্তুতকারী দেশ হিসাবে বিশ্বের চতুর্থ সবচেয়ে বড় দেশ এবং এটি ওয়াকফ ব্যবস্থাপনা দ্বারা পরিচালিত হয়। আলজেরিয়া ইউরোপ ও আফ্রিকার মধ্যবর্তী দেশগুলির পেট্রোলিয়াম এবং গ্যাসের গুরুত্বপূর্ণ সরবরাহকারী হিসাবে পরিচিত।
আলজেরিয়া সম্পদ বিনিময় দ্বারা প্রবৃদ্ধি করে আসছে এবং দেশে পরিচালনার ক্ষেত্রে পরিবর্তন ও স্থায়িত্ব চাইতেছে।
আলজেরিয়া সম্পদ বিনিময় দ্বারা প্রবৃদ্ধি করে আসছে এবং দেশে পরিচালনার ক্ষেত্রে পরিবর্তন ও স্থায়িত্ব চাইতেছে। দেশটি গ্রামীণ অঞ্চলগুলির উন্নয়নে বেশ কাজটি করছে এবং নিরাপত্তা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং পানি সরবরাহে বেশি টেকসই উন্নয়ন করছে।
এছাড়াও, আলজেরিয়া পেট্রোলিয়াম ও গ্যাস প্রস্তুতকারক দেশ হিসাবে সমস্ত বিশ্বে উদ্যোগের সাথে সহযোগিতার পথে আছে। এটি আরব দেশগুলির মধ্যে সর্বাধিক বৈদ্যুতিন গ্যাস সরবরাহ করে এবং সামান্য পরিমাণে পেট্রোলিয়াম এক্সপোর্ট করে যা একটি গুরুত্বপূর্ণ আয়ের উৎস।
আলজেরিয়া আরব দেশগুলির মধ্যে একটি শিক্ষাপ্রণালী পরিচালিত করে এবং উন্নয়ন ও প্রযুক্তি উন্নয়নে বেশ অগ্রসর হয়েছে।
আলজেরিয়ার স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস:
আলজেরিয়ার স্বাধীনতা সংগ্রাম হল একটি জনগণের মুক্তি চেষ্টা, যা 1954 থেকে 1962 সালের মধ্যে চলে। এই সংগ্রামে আলজেরিয়ান জনগণ ফ্রান্সের অধীনতার বিরুদ্ধে লড়াই করে তাদের স্বাধীনতা অর্জন করতে চেষ্টা করে।
এই সংগ্রামে আলজেরিয়ান জনগণ বিভিন্ন ধরনের প্রতিবাদ করে। তারা ফ্রান্সের সরকারের বিরুদ্ধে নাগরিক অবহেলা করে, জনসমাবেশ আয়োজন করে এবং শান্তিপূর্ণ সত্যাপন প্রদর্শন করে। আলজেরিয়ার স্বাধীনতা সংগ্রামে সেখানে শিক্ষক, ছাত্র, বৃদ্ধ এবং মহিলাদের ভূমিকা বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এছাড়াও আলজেরিয়ার স্বাধীনতা সংগ্রামে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জনগণের সমর্থন পাওয়া হয়।
এই সংগ্রামের ফলে আলজেরিয়া 1962 সালে ফ্রান্সের অধীনতা থেকে স্বাধীনতা অর্জন করে।
জেরিয়ান জনগণের সংগ্রাম একটি দীর্ঘকালীন এবং কঠোর সংগ্রাম ছিল। এই সংগ্রামে আলজেরিয়ান জনগণ স্বাধীনতা ও ন্যায্যতা জন্য লড়াই করে নামানোর মুহূর্ত পেতে পেতে খুব সময় লাগল। সংগ্রামের একটি উপস্থাপন ছিল এলএসএন (ফ্রান্সের জনস্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান) দ্বারা, যা আলজেরিয়ান জনগণের বিরুদ্ধে দুর্বলতা সৃষ্টি করে।
সংগ্রামে একটি শক্তিশালী জনগণ আন্দোলন ছিল, যা জনসাধারণের সমর্থন পেলেও সরকারী কর্মকর্তা এবং সেনাবাহিনীকে কারও পক্ষে এসে উপরের হাত চালানোর মতো একটি বিষয় হয়। ফ্রান্সের প্রথম পর্যায়ে জয় জাতে আলজেরিয়ান স্বাধীনতা আন্দোলনের আনন্দ নেই, কারণ তাদের সংগ্রামের বিরুদ্ধে অত্যধিক প্রতিবাদ দেওয়া হয়েছিল।
জনগণের সংগ্রামের ফলে আলজেরিয়া সংস্কৃতি ও প্রজাতন্ত্রের পথে একটি নতুন দিক উদ্ভাসিত হয়। ১৯৬২ সালে আলজেরিয়া স্বাধীনতা লাভ করে। আলজেরিয়ার স্বাধীনতা সংগ্রামে নারীরা অনেক ভূমিকা রাখেন, তারা পুরুষদের সঙ্গে সমান ভাবে লড়াই করেছেন। এছাড়াও এই সংগ্রাম নারীদের সম্মান এবং স্বাধীনতার জন্য বিভিন্ন প্রকারের সাহায্য প্রদান করেছে।
আলজেরিয়ার স্বাধীনতা সংগ্রাম সম্পর্কে আজকের জনগণ এখনো স্মরণ করে এবং তাদের জন্য একটি গৌরবময় স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করা হয়েছে যা প্রতিবছর আলজেরিয়ার স্বাধীনতা দিবসে অবস্থিত থাকে। আলজেরিয়া স্বাধীনতা সংগ্রামের স্মৃতি এখনো বিভিন্ন দেশে আদর্শ হিসেবে চিহ্নিত হয়।
এখানে আলজেরিয়ার মানচিত্র দেখতে পারেন:
https://www.google.com/maps/place/Algeria/@28.0000272,1.8998034,5z/data=!4m5!3m4!1s0xdffc7ec02df3525:0x557ed042e266a8c2!8m2!3d28.033886!4d1.659626?hl=en
আলজেরিয়ার ধর্ম ইসলাম। আলজেরিয়া একটি ইসলামী দেশ এবং স্থানীয় লোকের অনেকে সুন্নি মুসলমান হিসাবে চিহ্নিত হয়। এছাড়াও, অনেক অন্যান্য ইসলামী ফিরকা ও সুফি প্রচারমাত্র আলজেরিয়াতে রয়েছে। একটি অধিকাংশ প্রচলিত ইসলামী পাঠ্যক্রম হল মালেকি মাধবী ফিক্রের উপর ভিত্তি করা শাফি সুন্নি ফিক্রের মূল্যায়ন। আলজেরিয়া একটি ইসলামিক প্রজাতন্ত্র এবং ইসলাম রাষ্ট্রধর্ম হিসাবে উল্লেখযোগ্য।
আলজেরিয়া বাংলাদেশ সম্পর্ক:
স্নর্ট একটি নেটওয়ার্ক ইনট্রুশন ডিটেকশন সিস্টেম যা নেটওয়ার্ক সিকিউরিটির জন্য ব্যবহৃত হয়। এর মাধ্যমে স্ক্যানার কনফিগার করে আটকল সংকেত এবং দুর্বলতা পরিশোধ করা যায়।
আলজেরিয়া একটি দক্ষিণ পশ্চিম আফ্রিকান দেশ এবং বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি দেশ। এদের মধ্যে কোনও সম্পর্ক নেই এবং দুটি দেশের ভাষাও ভিন্ন।
যদিও দুটি দেশের মধ্যে কোনও সম্পর্ক নেই, তবে বাংলাদেশ এবং আলজেরিয়া দুটি মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। সাথে সাথে এদের দুটি দেশে পাকিস্তান, মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলি মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।
আলজেরিয়ার অর্থনৈতিক অবস্থা:
আলজেরিয়া একটি মুসলিম দেশ এবং একটি উন্নয়নশীল দেশ। এটি আফ্রিকার উত্তর-পশ্চিম অংশে অবস্থিত একটি দেশ। এই দেশের অর্থনৈতিক বাজার বেশ বড় এবং বিস্তৃত।
শিল্প ও খনিজ খাতে আলজেরিয়া বেশ সমৃদ্ধ। তাদের প্রধান খনি পেট্রোলিয়াম। এছাড়াও, দেশটি বাণিজ্যিক ও কৃষিতে উন্নয়নের উপযোগী সম্ভাবনাও রয়েছে।
শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য সেবা আলজেরিয়াতে উন্নয়নশীল এবং সমর্থনযোগ্য এলাকা হিসাবে গণ্য হয়ে থাকে। সরকার এই দুটি খাতে প্রাথমিক গুরুত্ব দেয় এবং এই দুটি খাতে উন্নয়নে অনেক আলোচিত বিষয়ে কঠোর কাজ করে থাকে।
আলজেরিয়া একটি আরব দেশ, এবং এটি ইসলামিক শাসন রয়েছে। এই দুটি কারণে এই দেশের পরিবেশ বিশেষ রকমের হয়ে উঠেছে। তবে, সরকার কাজ করে এই সমস্যাগুলি সমাধান করতে চেষ্টা করছে। এছাড়াও আলজেরিয়া একটি প্রজন্ম প্রাণী দক্ষ দেশ। আলজেরিয়া একটি স্বায়ত্তশাসিত দেশ এবং এর সরকার উন্নয়নশীল এবং আর্থিক উন্নয়নে বেশ সমর্থ।
আলজেরিয়া একটি বিশাল দেশ এবং এর প্রাথমিক আয় উপস্থিত হয় বিদেশ থেকে পেট্রোলিয়াম রফতানি এবং একটি বিশাল প্রবাহময় পরিসর। এছাড়াও, এই দেশটি বাণিজ্যিক উন্নয়নের দিকে আশাবাদী হয়ে থাকে।
তবে, আলজেরিয়া এখন বিভিন্ন অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমস্যার সম্মুখীন হয়ে আছে। প্রধানতঃ, বেকারত্ব, প্রবাসী শ্রমিকের মানবাধিকার ও প্রাকৃতিক বিপর্য়য়ের মধ্যে অসমঞ্জসতা।
সরকার এই সমস্যাগুলি সমাধান করতে চেষ্টা করছে এবং বিভিন্ন প্রকল্প চালু করেছে।
যেমন সমস্যাগুলি সমাধান করতে হয়েছে উদাহরণস্বরূপ হলো সরকার একটি বেকারদের প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম শুরু করেছে যা তাদের নিজস্ব ব্যবসার পরিচালনা করতে এবং ব্যবসায়িক উন্নয়ন করতে সাহায্য করবে। এছাড়াও সরকার প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য নতুন শ্রম আইন প্রণোদনা করেছে যা তাদের মানবাধিকার সংরক্ষণ এবং উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় সুবিধা সরবরাহ করবে।
এছাড়াও সরকার সবুজ প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিজেদের স্বত্বাধিকার সংরক্ষণ ও প্রকৃতি সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন প্রকল্প চালু করেছে। সেই মধ্যে বিদ্যুৎ উন্নয়নের জন্য একটি শক্তি প্রকল্প এবং জল উন্নয়নের জন্য একটি বহুমুখী সম্পদ উন্নয়ন প্রকল্প রয়েছে।
আলজেরিয়া একটি অভিজাত দেশ এবং এর সংস্থাগত স্বাধীনতা 1962 সালের ৫ জুলাই পরিচালিত হয়। এর রাজধানী হলো আলজিয়া। দেশটি আফ্রিকার নর্থ এফ্রিকা অঞ্চলে অবস্থিত একটি বৃহত্তম দেশ এবং মধ্যমাধ্যম আয় দেশ। এর আবশ্যক উপকরণ খনিজ, পেট্রোলিয়াম এবং গ্যাস সম্পদ।
আলজেরিয়া ইসলামিক মহাজনতা জামায়াত (আইএসএলাম) দলের কাছে জনপ্রিয় এবং এটি দেশের রাজনৈতিক জীবনের গুরুত্বপূর্ণ দলগুলির মধ্যে একটি। বিভিন্ন দলের সংগঠনের মধ্যে একটি দল হলো রাষ্ট্রবাদী কমিউনিস্ট দল। প্রধানমন্ত্রী আব্দুল আজিজ বুটফলিকা দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাজ করেন এবং একটি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ রাজনীতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত।
আলজেরিয়া একটি উন্নয়নশীল দেশ এবং এর অর্থনৈতিক বিকাশ মূলতঃ খনিজ ও খাদ্য উৎপাদনে ভিত্তি করে। আলজেরিয়া পেট্রোলিয়াম এবং গ্যাস প্রস্তুত করার জন্য প্রসিদ্ধ একটি দেশ এবং এটি পেট্রোলিয়াম একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতকারক এবং পাকস্থলীয় একটি বিপণী দেশ।
আলজেরিয়া পেট্রোলিয়াম এবং গ্যাস প্রস্তুতকারী দেশ হিসাবে বিশ্বের চতুর্থ সবচেয়ে বড় দেশ এবং এটি ওয়াকফ ব্যবস্থাপনা দ্বারা পরিচালিত হয়। আলজেরিয়া ইউরোপ ও আফ্রিকার মধ্যবর্তী দেশগুলির পেট্রোলিয়াম এবং গ্যাসের গুরুত্বপূর্ণ সরবরাহকারী হিসাবে পরিচিত।
আলজেরিয়া সম্পদ বিনিময় দ্বারা প্রবৃদ্ধি করে আসছে এবং দেশে পরিচালনার ক্ষেত্রে পরিবর্তন ও স্থায়িত্ব চাইতেছে।
আলজেরিয়া সম্পদ বিনিময় দ্বারা প্রবৃদ্ধি করে আসছে এবং দেশে পরিচালনার ক্ষেত্রে পরিবর্তন ও স্থায়িত্ব চাইতেছে। দেশটি গ্রামীণ অঞ্চলগুলির উন্নয়নে বেশ কাজটি করছে এবং নিরাপত্তা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং পানি সরবরাহে বেশি টেকসই উন্নয়ন করছে।
এছাড়াও, আলজেরিয়া পেট্রোলিয়াম ও গ্যাস প্রস্তুতকারক দেশ হিসাবে সমস্ত বিশ্বে উদ্যোগের সাথে সহযোগিতার পথে আছে। এটি আরব দেশগুলির মধ্যে সর্বাধিক বৈদ্যুতিন গ্যাস সরবরাহ করে এবং সামান্য পরিমাণে পেট্রোলিয়াম এক্সপোর্ট করে যা একটি গুরুত্বপূর্ণ আয়ের উৎস।
আলজেরিয়া আরব দেশগুলির মধ্যে একটি শিক্ষাপ্রণালী পরিচালিত করে এবং উন্নয়ন ও প্রযুক্তি উন্নয়নে বেশ অগ্রসর হয়েছে।
আলজেরিয়ার স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস:
আলজেরিয়ার স্বাধীনতা সংগ্রাম হল একটি জনগণের মুক্তি চেষ্টা, যা 1954 থেকে 1962 সালের মধ্যে চলে। এই সংগ্রামে আলজেরিয়ান জনগণ ফ্রান্সের অধীনতার বিরুদ্ধে লড়াই করে তাদের স্বাধীনতা অর্জন করতে চেষ্টা করে।
এই সংগ্রামে আলজেরিয়ান জনগণ বিভিন্ন ধরনের প্রতিবাদ করে। তারা ফ্রান্সের সরকারের বিরুদ্ধে নাগরিক অবহেলা করে, জনসমাবেশ আয়োজন করে এবং শান্তিপূর্ণ সত্যাপন প্রদর্শন করে। আলজেরিয়ার স্বাধীনতা সংগ্রামে সেখানে শিক্ষক, ছাত্র, বৃদ্ধ এবং মহিলাদের ভূমিকা বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এছাড়াও আলজেরিয়ার স্বাধীনতা সংগ্রামে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জনগণের সমর্থন পাওয়া হয়।
এই সংগ্রামের ফলে আলজেরিয়া 1962 সালে ফ্রান্সের অধীনতা থেকে স্বাধীনতা অর্জন করে।
জেরিয়ান জনগণের সংগ্রাম একটি দীর্ঘকালীন এবং কঠোর সংগ্রাম ছিল। এই সংগ্রামে আলজেরিয়ান জনগণ স্বাধীনতা ও ন্যায্যতা জন্য লড়াই করে নামানোর মুহূর্ত পেতে পেতে খুব সময় লাগল। সংগ্রামের একটি উপস্থাপন ছিল এলএসএন (ফ্রান্সের জনস্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান) দ্বারা, যা আলজেরিয়ান জনগণের বিরুদ্ধে দুর্বলতা সৃষ্টি করে।
সংগ্রামে একটি শক্তিশালী জনগণ আন্দোলন ছিল, যা জনসাধারণের সমর্থন পেলেও সরকারী কর্মকর্তা এবং সেনাবাহিনীকে কারও পক্ষে এসে উপরের হাত চালানোর মতো একটি বিষয় হয়। ফ্রান্সের প্রথম পর্যায়ে জয় জাতে আলজেরিয়ান স্বাধীনতা আন্দোলনের আনন্দ নেই, কারণ তাদের সংগ্রামের বিরুদ্ধে অত্যধিক প্রতিবাদ দেওয়া হয়েছিল।
জনগণের সংগ্রামের ফলে আলজেরিয়া সংস্কৃতি ও প্রজাতন্ত্রের পথে একটি নতুন দিক উদ্ভাসিত হয়। ১৯৬২ সালে আলজেরিয়া স্বাধীনতা লাভ করে। আলজেরিয়ার স্বাধীনতা সংগ্রামে নারীরা অনেক ভূমিকা রাখেন, তারা পুরুষদের সঙ্গে সমান ভাবে লড়াই করেছেন। এছাড়াও এই সংগ্রাম নারীদের সম্মান এবং স্বাধীনতার জন্য বিভিন্ন প্রকারের সাহায্য প্রদান করেছে।
আলজেরিয়ার স্বাধীনতা সংগ্রাম সম্পর্কে আজকের জনগণ এখনো স্মরণ করে এবং তাদের জন্য একটি গৌরবময় স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করা হয়েছে যা প্রতিবছর আলজেরিয়ার স্বাধীনতা দিবসে অবস্থিত থাকে। আলজেরিয়া স্বাধীনতা সংগ্রামের স্মৃতি এখনো বিভিন্ন দেশে আদর্শ হিসেবে চিহ্নিত হয়।
এখানে আলজেরিয়ার মানচিত্র দেখতে পারেন:
https://www.google.com/maps/place/Algeria/@28.0000272,1.8998034,5z/data=!4m5!3m4!1s0xdffc7ec02df3525:0x557ed042e266a8c2!8m2!3d28.033886!4d1.659626?hl=en
Tags
TRAVEL AND TOURISM