Photo by khats cassim
সাওম হল একটি ইসলামী ধর্মীয় আমল বা প্রক্রিয়া যা মুসলিম ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে অনেক জন অনুসরণ করে। সাওম অর্থ হল রোজা বা উপবাস, যা মুসলিম দর্শনে একটি পবিত্র আমল হিসাবে পরিচিত। সাওমের সময় হলো সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার, পাপাচার, কামাচার থেকে বিরত থাকা এবং উক্ত সময়ে আল্লাহ আল্লাহ জিকির করাকে সাওম বলে। সাওমের সময় মুসলিমগন সকল প্রকার খাদ্য ও পানীয় খাওয়া এবং পান করা থেকে বিরত থাকে এবং তারা অপ্রয়োজনীয় কাজে লিপ্ত হওয়ার বিরুদ্ধে থাকেন।
সাওম বিভিন্ন ধরণের হতে পারে, যেমন রমজান সাওম, সোমবার সাওম, আশুরা সাওম ইত্যাদি। রমজান সাওম হল রমজান মাসে 30 দিন দিনের মধ্যে সমস্ত দিন রোজা রাখা।
সাওমকে ঢাল বলা হয় কারণ সাওম ইসলামের একটি মুখ্য প্রতিষ্ঠান এবং এটি মুসলিম সমাজে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। সাওম ইসলামের একটি মূল উপাদান এবং এর মাধ্যমে মুসলিম মানুষ আল্লাহর পথে পরিষ্কার মনে রাখতে এবং নিজের নিষ্ঠার মাধ্যমে নিজেকে পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করা হয়।
সাওম মানুষকে কুপ্রবৃত্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে নিরাপদ থাকতে সহায়তা করে এবং মুসলিম সমাজে শুদ্ধতার একটি মাধ্যম হিসাবে কাজ করে। এছাড়াও, সাওম পরিষ্কার এবং শুদ্ধ খাবার খেতে সহায়তা করে এবং সামাজিক সংস্কার উন্নয়নে সহায়তা করে।
সাওম খারাপ কাজ না করার ঢাল হিসাবে ব্যবহৃত হয় কারণ সাওম একটি বিশুদ্ধ এবং ধর্মনিরপেক্ষ পথ হিসাবে বিবেচিত হয়।
সাওম প্রথমতঃ একটি ধর্মীয় আদেশ হিসাবে সৃষ্টি হয়েছিল যা মুসলিম ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। মুসলিম ধর্মে সাওম খাওয়ার উদ্দেশ্য অনেকগুলি রয়েছে, যেমন শুধুমাত্র আল্লাহর পথে পরিষ্কার মনে রাখা, নিজের নিষ্ঠার মাধ্যমে নিজেকে পরিষ্কার রাখা, বিভিন্ন সামাজিক সমস্যার সমাধান এবং স্বস্থতা উন্নয়নে সহায়তা করা।
সাওম খাওয়ার সময় মুসলিম মানুষ শুধুমাত্র খাবার এবং পানীয় উপভোগ না করে বিভিন্ন রূপের আবদ্ধতা এবং অতিরিক্ত প্রতিবন্ধকতা মিটিয়ে তুলতে হয়। সাওম খারাপ কাজ না করার ঢাল হিসাবে ব্যবহৃত হয় কারণ এটি মুসলিম মানুষকে নিজের মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে সহায়তা করে এবং পৃথিবীর একটি নেতিবাচক মুসলিম সমাজ গড়ে তুলে।
সাওম খাওয়ার মাধ্যমে মুসলিম মানুষ নিজের এতটা বুদ্ধিমান হয় যে তারা সামান্য খাদ্য এবং পানীয় খেতে এবং এতে শারীরিক এবং মানসিক অবস্থা সুস্থ রাখতে পারেন। এছাড়াও সাওম খাওয়ার মাধ্যমে মুসলিম মানুষ নিজেকে বিভিন্ন জটিল সমস্যা থেকে মুক্ত করতে পারেন, যেমন রাজনৈতিক এবং সামাজিক সমস্যা, দারিদ্রতা এবং অসহায় লোকদের সাহায্য করতে পারেন।
সাওম খাওয়ার সময় মুসলিম মানুষ তার সুস্থতার জন্য প্রয়োজনীয় খাবার ও পানীয় নিয়ে চিন্তা করে থাকেন। সাওম খাওয়ার সময় মুসলিম মানুষ আল্লাহর পথে পরিষ্কার মনে রাখতে চেষ্টা করে এবং আল্লাহর নাম এবং নবী মোহাম্মদ (সা.) এর সরণ করে থাকেন
সাওম ঢাল স্বরূপ হাদিসটি সহীহ বুখারী হাদিস সংকলনের একটি অধ্যায়ে রয়েছে। সহীহ বুখারী ইসলামের সবচেয়ে বিশ্বস্ত হাদিস সংকলন হিসাবে পরিচিত। সাওম হাদিসটি সহীহ বুখারীর কিছু প্রশংসার্থ হাদিসের মধ্যে রয়েছে এবং হাদিস নং ১৯৩৪ হল এর নম্বর।
সাওম হল একটি ইসলামী ধর্মীয় আমল বা প্রক্রিয়া যা মুসলিম ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে অনেক জন অনুসরণ করে। সাওম অর্থ হল রোজা বা উপবাস, যা মুসলিম দর্শনে একটি পবিত্র আমল হিসাবে পরিচিত। সাওমের সময় হলো সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার, পাপাচার, কামাচার থেকে বিরত থাকা এবং উক্ত সময়ে আল্লাহ আল্লাহ জিকির করাকে সাওম বলে। সাওমের সময় মুসলিমগন সকল প্রকার খাদ্য ও পানীয় খাওয়া এবং পান করা থেকে বিরত থাকে এবং তারা অপ্রয়োজনীয় কাজে লিপ্ত হওয়ার বিরুদ্ধে থাকেন।
সাওম বিভিন্ন ধরণের হতে পারে, যেমন রমজান সাওম, সোমবার সাওম, আশুরা সাওম ইত্যাদি। রমজান সাওম হল রমজান মাসে 30 দিন দিনের মধ্যে সমস্ত দিন রোজা রাখা।
সাওমকে ঢাল বলা হয়েছে কেন?
সাওমকে ঢাল বলা হয় কারণ সাওম ইসলামের একটি মুখ্য প্রতিষ্ঠান এবং এটি মুসলিম সমাজে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। সাওম ইসলামের একটি মূল উপাদান এবং এর মাধ্যমে মুসলিম মানুষ আল্লাহর পথে পরিষ্কার মনে রাখতে এবং নিজের নিষ্ঠার মাধ্যমে নিজেকে পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করা হয়।
সাওম মানুষকে কুপ্রবৃত্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে নিরাপদ থাকতে সহায়তা করে এবং মুসলিম সমাজে শুদ্ধতার একটি মাধ্যম হিসাবে কাজ করে। এছাড়াও, সাওম পরিষ্কার এবং শুদ্ধ খাবার খেতে সহায়তা করে এবং সামাজিক সংস্কার উন্নয়নে সহায়তা করে।
সাওম খারাপ কাজ না করার ঢাল হিসাবে ব্যবহৃত হয় কারণ সাওম একটি বিশুদ্ধ এবং ধর্মনিরপেক্ষ পথ হিসাবে বিবেচিত হয়।
সাওম প্রথমতঃ একটি ধর্মীয় আদেশ হিসাবে সৃষ্টি হয়েছিল যা মুসলিম ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। মুসলিম ধর্মে সাওম খাওয়ার উদ্দেশ্য অনেকগুলি রয়েছে, যেমন শুধুমাত্র আল্লাহর পথে পরিষ্কার মনে রাখা, নিজের নিষ্ঠার মাধ্যমে নিজেকে পরিষ্কার রাখা, বিভিন্ন সামাজিক সমস্যার সমাধান এবং স্বস্থতা উন্নয়নে সহায়তা করা।
সাওম খাওয়ার সময় মুসলিম মানুষ শুধুমাত্র খাবার এবং পানীয় উপভোগ না করে বিভিন্ন রূপের আবদ্ধতা এবং অতিরিক্ত প্রতিবন্ধকতা মিটিয়ে তুলতে হয়। সাওম খারাপ কাজ না করার ঢাল হিসাবে ব্যবহৃত হয় কারণ এটি মুসলিম মানুষকে নিজের মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে সহায়তা করে এবং পৃথিবীর একটি নেতিবাচক মুসলিম সমাজ গড়ে তুলে।
সাওম খাওয়ার মাধ্যমে মুসলিম মানুষ নিজের এতটা বুদ্ধিমান হয় যে তারা সামান্য খাদ্য এবং পানীয় খেতে এবং এতে শারীরিক এবং মানসিক অবস্থা সুস্থ রাখতে পারেন। এছাড়াও সাওম খাওয়ার মাধ্যমে মুসলিম মানুষ নিজেকে বিভিন্ন জটিল সমস্যা থেকে মুক্ত করতে পারেন, যেমন রাজনৈতিক এবং সামাজিক সমস্যা, দারিদ্রতা এবং অসহায় লোকদের সাহায্য করতে পারেন।
সাওম খাওয়ার সময় মুসলিম মানুষ তার সুস্থতার জন্য প্রয়োজনীয় খাবার ও পানীয় নিয়ে চিন্তা করে থাকেন। সাওম খাওয়ার সময় মুসলিম মানুষ আল্লাহর পথে পরিষ্কার মনে রাখতে চেষ্টা করে এবং আল্লাহর নাম এবং নবী মোহাম্মদ (সা.) এর সরণ করে থাকেন
সাওম ঢাল স্বরূপ হাদিসটি কোন গ্রন্থের
সাওম ঢাল স্বরূপ হাদিসটি সহীহ বুখারী হাদিস সংকলনের একটি অধ্যায়ে রয়েছে। সহীহ বুখারী ইসলামের সবচেয়ে বিশ্বস্ত হাদিস সংকলন হিসাবে পরিচিত। সাওম হাদিসটি সহীহ বুখারীর কিছু প্রশংসার্থ হাদিসের মধ্যে রয়েছে এবং হাদিস নং ১৯৩৪ হল এর নম্বর।
Tags
ISLAM