ঔষধ আবিষ্কার মানব সভ্যতার ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রাচীন সময়ে মানবকে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সমস্যার সমাধানে প্রাকৃতিক উপাদানগুলির ব্যবহার করা হত।
প্রাচীন সময়ে মানবরা বিভিন্ন উদ্দেশ্যে প্রাকৃতিক উপাদানগুলি ব্যবহার করতেন, যেমন আয়ুর্বেদ, চীনের সস্যচিকিৎসা ও মানব হকিমদের ঔষধ নির্মাণের উপাদানগুলি ছিল উন্নয়ন করে নেওয়া হয়।
এতে সাধারণত বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহৃত হত যেমন পাদপাত্রি, মেথি বীজ, নির্গুণ্ডি আদি। প্রাচীন সময়ে রোগের চিকিৎসা করতে সাধারণত উপাদানগুলি ঘরের সামগ্রীতেই থাকত।
মধ্যযুগে পর্যন্ত ঔষধ নির্মাণে প্রাকৃতিক উপাদানগুলি আবহাওয়ায় ভরপুর হয়ে উঠেছিল। কিন্তু মধ্যযুগের শেষ দিকে ঔষধ বিজ্ঞান
মধ্যযুগে পর্যন্ত ঔষধ নির্মাণে প্রাকৃতিক উপাদানগুলি আবহাওয়ায় ভরপুর হয়ে উঠেছিল। কিন্তু মধ্যযুগের শেষ দিকে ঔষধ বিজ্ঞান উন্নয়ন করে গেল এবং ঔষধ নির্মাণে নতুন পদ্ধতিগুলি প্রবর্তন করা হয়। মধ্যযুগের শেষ দিকে, প্রায় ১২ম শতাব্দী থেকে ১৬তম শতাব্দীর দিকে ইউরোপে পতঞ্জলি ও গালেনো নামে দুটি বিজ্ঞানী নির্মিত কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করে ঔষধ নির্মাণের উন্নয়ন করে তুলে ধরা হয়।
পতঞ্জলি প্রযুক্তিতে জাতীয় ও সাংস্কৃতিক সৃষ্টির উপাদানগুলি ব্যবহৃত হত, এবং এগুলির সাথে কথাকেনা একটি বৈদ্যকীয় জ্ঞান ছিল। গালেনো বিজ্ঞানী কার্ডিয়াক ফার্মাকোলজি ও বিজ্ঞানের উন্নয়নে প্রযুক্তিগুলি ব্যবহার করেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রযুক্তি ছিল ডেডেকশন এবং ইউনিটারিয়ান বিধান। ঔষধ আবিষ্কারের ইতিহাস পরবর্তীতে মডার্ন মেডিসিন প্রভৃতি হয়ে চলে আসা সমস্ত বৈদ্যকীয় উন্নয়নের সাথে, ঔষধ বি।
সম্প্রতি আধুনিক মেডিসিনে ঔষধ একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ঔষধ উন্নয়নে প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হল প্রাথমিক উপকরণ বিকেন্দ্রীকরণ এবং সংক্ষেপণ। এর ফলে প্রায় সমস্ত ঔষধ এখন স্থায়ী রূপ ধারণ করে থাকে এবং এগুলি সহজেই পরিবহন করা যায়।
আধুনিক মেডিসিনে ঔষধ উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সেই পদক্ষেপগুলি হলো:
১। মৌলিক উপকরণের বিকেন্দ্রীকরণ এবং সংক্ষেপণ
২। প্রযুক্তিগত উন্নয়ন এবং পরীক্ষণ
৩। নতুন ঔষধ উন্নয়নের জন্য প্রযুক্তির ব্যবহার
৪। প্রযুক্তিগত মাধ্যমে ঔষধ বিক্রয় এবং বিপণন
উপরের পদক্ষেপগুলি সমস্তই ঔষধ উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বিবেচিত হয়। ঔষধ আবিষ্কারের ইতিহাস পরবর্তীতে মডার্ন মেডিসিন প্রভৃতি হয়ে চলে আসা সমস্ত বৈদ্যকীয় উন্নয়নের সাথে, সম্প্রতি আধুনিক মেডিসিনে ঔষধ একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ঔষধ উন্নয়নে প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হল প্রাথমিক উপকরণ বিকেন্দ্রীকরণ এবং সংক্ষেপণ। এর ফলে প্রায় সমস্ত ঔষধ এখন স্থায়ী রূপ ধারণ করে থাকে এবং এগুলি সহজেই পরিবহন করা যায়।
উপরের পদক্ষেপগুলি সমস্তই ঔষধ উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বিবেচিত হয়, আধুনিক মেডিসিন নির্ভরশীল একটি বিশাল সামগ্রী যা চিকিত্সা করতে ব্যবহৃত হয়।
এর ক্ষেত্রে বিশেষ বিষয়গুলি নিম্নলিখিত হল: বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির ব্যবহার: আধুনিক মেডিসিনে প্রযুক্তি এবং বিজ্ঞানের সমন্বয় ব্যবহার করা হয়। এর ফলে নতুন উপকরণ, পরীক্ষামূলক পদক্ষেপ এবং চিকিত্সার পদক্ষেপ উন্নয়ন করা হয়।
ঔষধ ব্যবসায়ের ইতিহাস খুবই প্রাচীন। প্রাচীনকালে মানুষ স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যার সমাধানের জন্য মূলতঃ উদ্ভিদ ব্যবহার করতেন। এছাড়াও অনেক জাদুকরি ও ধর্মীয় মেধাবী মানুষ বিভিন্ন প্রকার চিকিৎসামূলক উপকরণ ব্যবহার করতেন।
চীনের প্রাচীন ঐতিহ্যকে অনুসরণ করে হারবাল থেরাপি বিকশিত হয়েছিল। প্রাচীন চীন ও ইন্ডিয়ার চিকিৎসা পদ্ধতিতে ঔষধ ব্যবহার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল। গ্রিক চিকিৎসা ও হিপোক্রেটের সিদ্ধান্তসমূহের মধ্যে ঔষধ ব্যবহার ও রোগের বিভিন্ন ধরনের উপকরণ নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
মধ্যযুগে আরব চিকিৎসা বিকশিত হয়েছিল এবং সেখান থেকে বিভিন্ন ঔষধ একটি নতুন উদ্যোগ হিসাবে প্রস্তুত হয়ে
মানব সভ্যতার প্রারম্ভিক চিকিৎসা: চাইনিজ ঔষধ উন্নয়ন
মধ্যযুগের ঔষধ চিকিৎসা ও প্রগতিশীল চিকিৎসা
মধ্যযুগীন ইউরোপের জাদুকরি ও চিকিৎসা পদ্ধতি
ঔষধ উন্নয়নের বিজ্ঞান: প্রাথমিক প্রযুক্তি থেকে আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি পর্যন্ত
সাধারণ মানুষের জীবনে ঔষধের প্রভাব: ঔষধের ব্যবহার এবং জনস্বাস্থ্য
সামাজিক পরিবর্তন এবং ঔষধ উন্নয়ন: ঔষধের উন্নয়ন ও জনস্বাস্থ্যের সম্পর্ক
ঔষধ উন্নয়নের মানবকে প্রভাব: ঔষধ ব্যবহারের ইতিহাস এবং এর সামাজিক প্রভাব
রোগের চিকিৎসার ইতিহাস: ঔষধ উন্নয়ন ও বর্তমান চিকিৎসা পদ্ধতির পরিপন্থী
ঔষধ উন্নয়নের বিজ্ঞান ও পরিবর্তন: আসল সমস্যাটি কী এবং এর সমাধান কী?