মঙ্গল গ্রহ মানব সভ্যতার জন্য সর্বাধিক আকর্ষণীয় গ্রহ বা দ্বিতীয় পৃথিবী হিসেবে মঙ্গল গ্রহ ব্যবহার করার প্রশ্নের জবাব: এই প্রশ্নের জবাব হ্যাঁ, মঙ্গলগ্রহের আবদ্ধতা আছে যা সেকেন্ডে ০. আটত্রিশ গেগাবাইট বা তিন শত আটচল্লিশ মেগাবাইট প্রতি সেকেন্ডে হলেও এটি পৃথিবীর চেয়ে স্বল্প পাওয়া যায়। এখন আমরা জানবো , কি কি বিষয় সম্পন্ন করতে পারলে মঙ্গলগ্রহকে দ্বিতীয় পৃথিবী হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
প্রথম কথা হল, মঙ্গলগ্রহে উপস্থিত উষ্ণ ও শুক্ষ সমস্যাগুলি একটি বিশাল সমস্যা যা মানব সভ্যতা বিকাশের জন্য বিভিন্ন প্রযুক্তি উন্নয়ন করছে। মঙ্গলগ্রহের তাপমাত্রা কম এবং বাতাস দুই দফা হলেও এখানে শুক্ষতা একটি অসম্ভব সমস্যা। একটি সমাধান হল পর্যবেক্ষণ ও শোধের জন্য উন্নয়ন করা উষ্ণকেন্দ্রগুলি
সমস্যাটি উত্থানে আসে যখন আমরা মঙ্গল গ্রহের উপর কম সময়ে নির্ভরশীল হতে থাকছি। প্রস্তুতির দিক থেকে, আমাদের দৃষ্টিতে মঙ্গল গ্রহ বর্তমানে সমস্যার কেন্দ্রে আছে যেখানে ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করা অত্যন্ত কঠিন এবং প্রতিবদ্ধতার জন্য মঙ্গল বিজ্ঞানীরা একটি ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়া বিকাশ করছেন।
তবে, মঙ্গল গ্রহে দ্বিতীয় পৃথিবী হিসেবে ব্যবহার করার জন্য আমাদের কিছু বিষয়গুলো বিবেচনার দরকার আছে। এই বিষয়গুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো।
প্রথম বিষয় হলো বাসস্থান ও ভূমিকা। দ্বিতীয় পৃথিবী হিসেবে মঙ্গল গ্রহ ব্যবহার করার প্রথম সমস্যা হলো বাসস্থানের অভাব। মঙ্গল গ্রহে মানবকে বসতে সমর্থ করতে হলে একটি উপযুক্ত ভূমিকা প্রয়োজন হবে।
দ্বিতীয় পৃথিবী হিসেবে মঙ্গল গ্রহ ব্যবহার করার আরেকটি সমস্যা হলো পরিবেশের অভাব। মঙ্গল গ্রহের তাপমাত্রা অনেক নিচে এবং অস্থির হয়ে থাকে যা সমস্যাজনক হতে পারে। এছাড়াও, মঙ্গল গ্রহে বিকিরণের পরিমাণ অনেক বেশি হওয়ায় মানব স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে। তাই মঙ্গল গ্রহে বসতে হলে পরিবেশ ও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সমস্যাগুলো সমাধান করা উচিত।
দ্বিতীয় পৃথিবী হিসেবে মঙ্গল গ্রহ ব্যবহার করার জন্য আরেকটি বিষয় হলো প্রযুক্তি। মঙ্গল গ্রহে বসতি স্থাপন করতে হলে উপযুক্ত প্রযুক্তি প্রয়োজন হবে যাতে সেখানে বসতে সমস্যার কারণ না হয়। বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রয়োজন হবে যেমন পরিবহন প্রযুক্তি, পরিবেশ পরিষ্কার প্রযুক্তি এবং খাদ্য এবং জল সরবরাহের প্রযুক্তি।