বৈয়াম পাখি: বৈয়াম পাখির মানে কি?

বৈয়াম পাখি কথার উৎস পর্তুগীজ ভাষা হল একটি

বৈয়াম পাখি

পরিবারপ্রসঙ্গ পাখির নাম "boieira". এই পাখি পর্তুগীজ ভাষায় অনেকটা কাঁচের তৈরি পাত্রবিশেষ থেকে উৎপন্ন হয়েছে। বাংলা ভাষায় এই পাখির নাম "বয়ম পাখি" বা "বৈয়াম পাখি"। বাংলা ভাষার অনেক অভিধানে এই শব্দের উৎস হিসাবে পর্তুগীজ শব্দ "boieira" উল্লেখ করা হয়।


বৈয়াম পাখি বা বয়ম পাখির মূল অর্থ হল একটি পরিবার প্রসঙ্গ পাখির নাম যা অনেক কাছে কাঁচের তৈরি পাত্র তৈরি করার জন্য ব্যবহৃত হতো। এই পাখির বাংলায় সংজ্ঞাটি প্রথম ব্যবহৃত হল চিনামাটির তৈরি ঢাকনাওয়ালা চওড়ামুখ পাত্র উৎপাদনের জন্য যেটি ব্যবহৃত হতো।

বৈয়াম পাখি একটি অন্যতম স্থানীয় প্রকৃতির উৎপাদন হল এবং এটি এখনও কিছু স্থানে ব্যবহৃত হয়। এটি প্লাস্টিকের জগতে বৈয়াম পাখির স্থান ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে কারণ এখন দিন প্লাস্টিক পাত্র পরিবেশমত বেশ বিপজ্জনক। তবে বিভিন্ন স্থানে এখনও এই পাখির ব্যবহার দেখা যায়, যেমন কাঠের তৈরি চূড়া পাত্র উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় ছড়া তৈরি করার জন্য বা বিভিন্ন প্রকারের পাত্র ও কাচের পন্য প্যাক করার জন্য।

পাশাপাশি, বৈয়াম পাখি একটি প্রাচীন সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সম্পর্কিত একটি পাত্রবিশেষ। এটি পূর্ব পাকিস্তান এবং ভারতে পাওয়া গেছে এবং এর ব্যবহার হয় দাঁত ও বাংলা ভাষায় খাদ্যের পরিবেশনা এবং পানীয়ের সেবা করার জন্য। এই পাত্রের কাছে দেখতে একটি ছোট ঝাঁকি আছে যা সাধারণত লম্বা শক্তিশালী কাঠের দ্বারা বাঁধা হয়।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

"আপনার মতামত দিতে নিচে ফর্ম পূর্ণ করুন। আমরা এটি পর্যালোচনা করব এবং যথা সময়ে উত্তর দেওয়া হবে। "

নবীনতর পূর্বতন