Image by Angelo Giordano from পিক্সাবায়
ভূমিকম্প হলো পৃথিবীর তলে একটি দ্বিধায়মান গতিবিধি যা মুদ্রাস্ফোট বা পৃথিবীর ভেদনাত্মক কম্পন ফলে উত্পন্ন হয়। এটি ভূমি বা পৃথিবীর উপতলে উন্নয়নের ফলে পানি ও গ্যাসের বিস্তার থেকে হতে পারে। ভূমিকম্প ব্যাপকভাবে প্রভাব ফেলতে পারে ভূমিকম্প কোন একটি স্থান নির্দিষ্ট করে হয় না, বরং এটি পৃথিবীর যে কোন স্থানে ঘটতে পারে।
একটি বিশেষ উদ্ধতি হলো কুরআনের একটি আয়াত -
"আমরা পৃথিবীতে কোনও সমস্যার উপস্থিতি না থাকলেও সেই প্রকৃতি সম্পদ এবং সৌন্দর্য দেখতে পাব।" - কুরআন (সূরা আল আনবিয়া, আয়াত 31)
এছাড়াও কুরআনে বর্ণিত হয়েছে যে মানুষকে পৃথিবী ও প্রকৃতির সাথে সম্পর্কে দয়ালু হওয়া উচিত এবং অত্যন্ত সাবলীল হওয়া উচিত।
আল্লাহ তাআলা মানুষদের কর্তব্য দিয়েছে যে পৃথিবীর সমস্ত প্রাণী ও প্রকৃতির সাথে ভাল ব্যবহার করা উচিত। ইসলামে পরিবেশ সংরক্ষণের প্রশ্ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আল্লাহ তাআলা সাধারণত মানুষদের পৃথিবী সম্পর্কে সচেতন করে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন উদ্ধতি দিয়েছেন।
একটি উদ্ধতি হলো কুরআনের একটি আয়াত -
"কৃষির সময় হিসাবে জুয়ে দিন ও রাতে সারাদিন পৃথিবীতে হাসপাতাল ও স্কুল গড়ুন।" - কুরআন (সূরা আল বাকারাহ, আয়াত 224)
এছাড়াও কুরআনে উল্লেখ করা হয়েছে যে মানুষকে স্বচ্ছ ও পরিষ্কার পরিবেশ প্রদান করতে হবে এবং বিপরীত কর্ম ব্যতীত একটি উন্নয়নশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।
এছাড়াও,
ভূমিকম্প হলো ভূমির উপরের প্লেট গুলি যেমন চলমান থাকে এবং তাদের স্থানান্তর নিশ্চিত করার জন্য প্রস্তুত হয়। এই প্রস্তুতি ভূমিকম্প নামে পরিচিত। ভূমিকম্প বিভিন্ন কারণে ঘটতে পারে, যেমন তফন, প্লেট সীমানা সংকট, জোখম এবং তীব্র গ্রহণের ফলে প্রস্তুত করা বস্তু বা গঠন সম্পর্কিত কারণেও হতে পারে।
ইসলাম মানুষদের সমস্ত প্রকৃতি ও পৃথিবীর সম্পর্কে সচেতনতা প্রদান করে। কুরআন ও হাদীসে পৃথিবী সম্পর্কে কয়েকটি আয়াত রয়েছে যেমন -
ইসলাম মানুষদের সমস্ত প্রকৃতি ও পৃথিবীর সম্পর্কে সচেতনতা প্রদান করে। কুরআন ও হাদীসে পৃথিবী সম্পর্কে কয়েকটি আয়াত রয়েছে যেমন -
কোরআনে সুরা যিলযাল নামে একটি সুরা রয়েছে যা ভূমিকম্প বা আফাত নামক একটি ঘটনার কারণ সম্পর্কে বলে। এই সুরায় ভূমিকম্পের ক্ষতিগ্রস্তদের উপদেশ এবং ধর্মীয় দিক থেকে সংকট থেকে রক্ষার জন্য কিছু উপদেশ দেওয়া হয়েছে। কোরআন বলে, "আমরা ভূমিকম্প দ্বারা তোমাদের নাস্তিকতা থেকে সম্পূর্ণ নিষ্ঠার সাথে রক্ষা করবো।" (সুরা যিলযাল ২: ১০)।
এছাড়াও হাদিসে রয়েছে :
এছাড়াও হাদিসে রয়েছে :
"আমরা পৃথিবীতে কখনও বাড়ি হিসাবে ব্যবহার করতে পারি না। এর মধ্যে আমরা কেবল কয়েক দিন বাস করতে পারি তারপর তা আবার হতাশার সাথে ফিরে যায়।"আল-হাদীস
ইসলামে পৃথিবী ও প্রকৃতি সম্পর্কিত বিষয়গুলি অনেকটা পরিবর্তিত করে দেওয়া হয়েছে এবং এটি বাস্তবতার সাথে সম্পর্কিত। ইসলামে পৃথিবী একটি অদ্ভুত সৃষ্টি হিসাবে পরিচিত এবং মানুষ একটি সম্পূর্ণ প্রাণী হিসাবে বিবেচিত হয়। কুরআন মানুষকে সমস্ত প্রাণীদের রক্ষা ও দুর্বল লোকদের সম্মান করার জন্য উত্তেজিত করে।
ইসলামে পৃথিবী ও প্রকৃতি সম্পর্কিত বিষয়গুলি অনেকটা পরিবর্তিত করে দেওয়া হয়েছে এবং এটি বাস্তবতার সাথে সম্পর্কিত। ইসলামে পৃথিবী একটি অদ্ভুত সৃষ্টি হিসাবে পরিচিত এবং মানুষ একটি সম্পূর্ণ প্রাণী হিসাবে বিবেচিত হয়। কুরআন মানুষকে সমস্ত প্রাণীদের রক্ষা ও দুর্বল লোকদের সম্মান করার জন্য উত্তেজিত করে।
একটি বিশেষ উদ্ধতি হলো কুরআনের একটি আয়াত -
"আমরা পৃথিবীতে কোনও সমস্যার উপস্থিতি না থাকলেও সেই প্রকৃতি সম্পদ এবং সৌন্দর্য দেখতে পাব।" - কুরআন (সূরা আল আনবিয়া, আয়াত 31)
এছাড়াও কুরআনে বর্ণিত হয়েছে যে মানুষকে পৃথিবী ও প্রকৃতির সাথে সম্পর্কে দয়ালু হওয়া উচিত এবং অত্যন্ত সাবলীল হওয়া উচিত।
আল্লাহ তাআলা মানুষদের কর্তব্য দিয়েছে যে পৃথিবীর সমস্ত প্রাণী ও প্রকৃতির সাথে ভাল ব্যবহার করা উচিত। ইসলামে পরিবেশ সংরক্ষণের প্রশ্ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আল্লাহ তাআলা সাধারণত মানুষদের পৃথিবী সম্পর্কে সচেতন করে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন উদ্ধতি দিয়েছেন।
একটি উদ্ধতি হলো কুরআনের একটি আয়াত -
"কৃষির সময় হিসাবে জুয়ে দিন ও রাতে সারাদিন পৃথিবীতে হাসপাতাল ও স্কুল গড়ুন।" - কুরআন (সূরা আল বাকারাহ, আয়াত 224)
এছাড়াও কুরআনে উল্লেখ করা হয়েছে যে মানুষকে স্বচ্ছ ও পরিষ্কার পরিবেশ প্রদান করতে হবে এবং বিপরীত কর্ম ব্যতীত একটি উন্নয়নশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।
এছাড়াও,
ইসলামে পরিবেশ সংরক্ষণ বিষয়ে বিভিন্ন
হাদিস ও উদ্ধতি রয়েছে:
প্রদর্শন করা হয়েছে যে মানুষদের বাসস্থানে পরিবেশ সংরক্ষণ করা উচিত। নগরীকরণের ফলে বিভিন্ন প্রকৃতি সম্পদ হতে হতে সংকোচিত হয়ে যাওয়ার ফলে বিভিন্ন প্রাণী উন্নয়নশীল অঞ্চল হারিয়ে গেছে। তাই ইসলাম মানুষদের সামনে পরিবেশ সংরক্ষণ এবং প্রকৃতি সম্পদের রক্ষা করার জন্য বিভিন্ন উদ্ধতি দেয়।
ভূমিকম্প নিয়ে কোরআনের আয়াত
আল্লাহ তাআলা মানুষকে পৃথিবী ও সমস্ত প্রাণীজাতির সৃষ্টি ও প্রতিস্থাপন নিয়ে বিস্তারিত বক্তব্য করেছেন। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তাআলা বলেন:
"আল্লাহ যা চাইবেন তা ঘটবে। এবং আপনি যা করবেন তা আল্লাহ দেখতেন।" (আল-ইমরান ৩: ১৪২)
আল্লাহ তাআলা বলেন:
"আমি পৃথিবীকে একটি বিস্তৃত বিছানা হিসেবে সৃষ্টি করেছি।" (তাহা ২০:
মদিনায় কেন ভূমিকম্প হয় না
মদিনা মুনয়্যের উত্তরপূর্ব সীমান্ত এলাকায় অবস্থিত। বিজ্ঞানীদের মতে সেখানে কোন ভূমিকম্পের ঝাঁক নেই কারণ মদিনা একটি স্থির স্থান।
ভূমিকম্পের কারণ হল ভূমির তন্ত্রিক প্রক্রিয়ার ফলে ভূমি কমপক্ষে কিছুটা সরবরাহ করে এবং এই সরবরাহকে স্থানান্তর করার জন্য ভূমি ভাঙচুর হয়। মদিনায় এই প্রক্রিয়া ঘটে না কারণ সেখানে কোন প্লেট বাউন্ডারি বা যৌথ বিন্দু নেই যা ভূমিকম্পের কারণ হতে পারে।
তবে মদিনা একটি প্রকৃতির অলস চলন্ত তথ্য কেন্দ্র এবং এখানে সময় একই রকম থাকে। এছাড়াও, মদিনা একটি ধর্মীয় শহর এবং সেখানে ভ্রমণ করার জন্য হাজার হাজার পর্যটক প্রতিবাদ হতে থাকে তাই কেন্দ্রীয় সরকার ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান এখানে ভবিষ্যতে সন্দেহভাজন উদ্যোগ গ্রহণ করে।
বাংলাদেশে ভূমিকম্পের হার
সত্যিকারের যে ভূমিকম্পের হার বেড়ে গেছে তা সঠিক। ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দের পর থেকে বিশ্বের বিভিন্ন অংশে প্রায় সবসময় ভূমিকম্প ঘটছে। এছাড়াও বাংলাদেশের এলাকা বিশেষভাবে ভূমিকম্প প্রবণ হওয়ার কারণ হল বাংলাদেশ একটি ক্ষুদ্র মহাদেশ এবং ব্রাহ্মপুত্র ও মেঘনা নদীর মধ্যে অবস্থিত।
বাংলাদেশে ভূমিকম্পের হার বেড়ে গেছে এমন কারণ হল বাংলাদেশ একটি সবুজ এলাকা যেখানে বনস্থলী, বনপ্রাণী এবং প্রাকৃতিক সম্পদ অনেক পাওয়া যায়। এছাড়াও বাংলাদেশ সমুদ্র উপকূলে অবস্থিত এবং এখানে মূলত সমুদ্রী বাতাস ও মহাসাগর সাপেক্ষে আবহাওয়া পরিবর্তন ঘটে।
বাংলাদেশে বহুল জনসংখ্যা থাকার কারণে বাসস্থান, বাসিন্দার ও শহর উন্নয়নের জন্য অনেক উপকরণ ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও আধুনিক ভূতত্ত্ববিজ্ঞান এবং সৈদ্ধান্তিক গবেষণাগুলি এই কারণ সম্পর্কে আলোচনা করে থাকে। একটি স্থির প্লেটে অন্যটির বেগের সাথে সমস্ত তাপমাত্রা ও চাপে আঘাত করলে একটি ভূমিকম্প ঘটে। আরও বুঝতে হলে বিভিন্ন ফিজিক্স প্রকৌশল ও ভূমিকম্প বিষয়ক গবেষণা সম্পর্কিত গবেষণা পড়তে পারেন।
প্রদর্শন করা হয়েছে যে মানুষদের বাসস্থানে পরিবেশ সংরক্ষণ করা উচিত। নগরীকরণের ফলে বিভিন্ন প্রকৃতি সম্পদ হতে হতে সংকোচিত হয়ে যাওয়ার ফলে বিভিন্ন প্রাণী উন্নয়নশীল অঞ্চল হারিয়ে গেছে। তাই ইসলাম মানুষদের সামনে পরিবেশ সংরক্ষণ এবং প্রকৃতি সম্পদের রক্ষা করার জন্য বিভিন্ন উদ্ধতি দেয়।
ভূমিকম্প নিয়ে কোরআনের আয়াত
আল্লাহ তাআলা মানুষকে পৃথিবী ও সমস্ত প্রাণীজাতির সৃষ্টি ও প্রতিস্থাপন নিয়ে বিস্তারিত বক্তব্য করেছেন। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তাআলা বলেন:
"আল্লাহ যা চাইবেন তা ঘটবে। এবং আপনি যা করবেন তা আল্লাহ দেখতেন।" (আল-ইমরান ৩: ১৪২)
আল্লাহ তাআলা বলেন:
"আমি পৃথিবীকে একটি বিস্তৃত বিছানা হিসেবে সৃষ্টি করেছি।" (তাহা ২০:
মদিনায় কেন ভূমিকম্প হয় না
মদিনা মুনয়্যের উত্তরপূর্ব সীমান্ত এলাকায় অবস্থিত। বিজ্ঞানীদের মতে সেখানে কোন ভূমিকম্পের ঝাঁক নেই কারণ মদিনা একটি স্থির স্থান।
ভূমিকম্পের কারণ হল ভূমির তন্ত্রিক প্রক্রিয়ার ফলে ভূমি কমপক্ষে কিছুটা সরবরাহ করে এবং এই সরবরাহকে স্থানান্তর করার জন্য ভূমি ভাঙচুর হয়। মদিনায় এই প্রক্রিয়া ঘটে না কারণ সেখানে কোন প্লেট বাউন্ডারি বা যৌথ বিন্দু নেই যা ভূমিকম্পের কারণ হতে পারে।
তবে মদিনা একটি প্রকৃতির অলস চলন্ত তথ্য কেন্দ্র এবং এখানে সময় একই রকম থাকে। এছাড়াও, মদিনা একটি ধর্মীয় শহর এবং সেখানে ভ্রমণ করার জন্য হাজার হাজার পর্যটক প্রতিবাদ হতে থাকে তাই কেন্দ্রীয় সরকার ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান এখানে ভবিষ্যতে সন্দেহভাজন উদ্যোগ গ্রহণ করে।
বাংলাদেশে ভূমিকম্পের হার
সত্যিকারের যে ভূমিকম্পের হার বেড়ে গেছে তা সঠিক। ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দের পর থেকে বিশ্বের বিভিন্ন অংশে প্রায় সবসময় ভূমিকম্প ঘটছে। এছাড়াও বাংলাদেশের এলাকা বিশেষভাবে ভূমিকম্প প্রবণ হওয়ার কারণ হল বাংলাদেশ একটি ক্ষুদ্র মহাদেশ এবং ব্রাহ্মপুত্র ও মেঘনা নদীর মধ্যে অবস্থিত।
বাংলাদেশে ভূমিকম্পের হার বেড়ে গেছে এমন কারণ হল বাংলাদেশ একটি সবুজ এলাকা যেখানে বনস্থলী, বনপ্রাণী এবং প্রাকৃতিক সম্পদ অনেক পাওয়া যায়। এছাড়াও বাংলাদেশ সমুদ্র উপকূলে অবস্থিত এবং এখানে মূলত সমুদ্রী বাতাস ও মহাসাগর সাপেক্ষে আবহাওয়া পরিবর্তন ঘটে।
বাংলাদেশে বহুল জনসংখ্যা থাকার কারণে বাসস্থান, বাসিন্দার ও শহর উন্নয়নের জন্য অনেক উপকরণ ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও আধুনিক ভূতত্ত্ববিজ্ঞান এবং সৈদ্ধান্তিক গবেষণাগুলি এই কারণ সম্পর্কে আলোচনা করে থাকে। একটি স্থির প্লেটে অন্যটির বেগের সাথে সমস্ত তাপমাত্রা ও চাপে আঘাত করলে একটি ভূমিকম্প ঘটে। আরও বুঝতে হলে বিভিন্ন ফিজিক্স প্রকৌশল ও ভূমিকম্প বিষয়ক গবেষণা সম্পর্কিত গবেষণা পড়তে পারেন।
Tags
DAILY LIFE