আফগানিস্তানের ইতিহাস: যেন একটি পুরানো প্রসিদ্ধ শহরের গল্প

History of Afghanistan: Like the story of an old famous city

আফগানিস্তান দক্ষিণ এশিয়ায় অবস্থিত একটি দেশ। এটি পাকিস্তান, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, তুর্কমেনিস্তান এবং ইরান দেশগুলোর সাথে সীমাবদ্ধ। আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল।


এটি একটি ইসলামিক রাষ্ট্র এবং আফগান জাতি দ্বারা বহুভাষিক দেশ। আফগানিস্তানে হাজারো আদিবাসী জনগোষ্ঠী থাকে এবং অফগান জাতির মধ্যে পশ্চিমী ভাষাগুলি প্রধান হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

আফগানিস্তান একটি যৌথ বাণিজ্যিক ও শৈক্ষিক হাব এবং তার অর্থনীতি ভূমিকা খেলে দেশটি এখন বিপণিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এবং কয়েকটি আলোচিত খনির একটি জন্য পরিচিত। দেশটি পূর্বাচলে সংবর্ধিত হয় এবং একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ হিসেবে পরিচিত।

সম্প্রতি, আফগানিস্তান রাজনৈতিক এবং আফগানিস্তানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ শহর রয়েছে, যেমন হেরাত, মাজারে শরীফ, কন্দহার, জালালাবাদ এবং বামিয়ান। এছাড়াও দেশে প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলোও রয়েছে, যেমন বামিয়ানের বুদ্ধ ভিখারী মূর্তি, জলালাবাদের শাহি মহমুদ দৌলতখানের মসজিদ এবং হেরাতের গণজগীত প্রাচীন নগরী।

আফগানিস্তানের রাজনীতি একটি বহুজাতিক সমাজ এবং সেটি একটি পর্যায়ক্রম এবং স্বাধীনতা চলাকালে একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক এবং স্বাধীনতা আন্দোলনের কেন্দ্র হয়েছে। দেশটি সম্প্রতি সাবলীল আফগান সরকারের নেতৃত্বে পরিচালিত হচ্ছে, যার উদ্দেশ্য হল একটি সমর্থনযোগ্য এবং বিশ্বমঙ্গলের মধ্যে আন্তর্জাতিক সামঞ্জস্য প্রবর্তন করা।

আফগানিস্তানে স্বাস্থ্য সেবা এবং শিক্ষা সেবা বিপরীতভাবে সমস্যাপ্রবণ। দেশে বেশিরভাগ মানুষ দারিদ্র্য এবং অশিক্ষিত। এছাড়াও আফগানিস্তানে এখনও বহুজাতিক সংঘটনে একটি ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি রয়েছে এবং এখনও কিছু অঞ্চলে শান্তি বিপ্লব প্রচলিত রয়েছে।

আফগানিস্তান দক্ষিণ এশিয়ার একটি স্বাধীন দেশ এবং এর সুখবর্তা অর্থনীতি প্রবৃদ্ধির উপর নির্ভর করে। দেশটি খনিজ, তেল, গ্যাস এবং বিশাল সোনা রিজার্ভ সম্পন্ন। আফগানিস্তান একটি কৃষিপ্রধান দেশ এবং তার বিশেষ ধারণামূলক প্রধান জমি অবস্থিত হয় খড়গস্তান এবং উত্তরাঞ্চলে।

আফগানিস্তান বিখ্যাত হয়েছে তার পাশ্তুন জাতির সাংস্কৃতিক উপাদানের জন্য। পাশ্তুন ভাষা এবং সাংস্কৃতিক পরম্পরাগত উপাদান একটি অন্যতম এ আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল এবং আফগানিস্তানের সর্বাধিক জনসংখ্যার শহর হারাত দুটি। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলি মাজরা শরীফ, কন্দহার, হেরাত, নেমরোজ এবং বামিয়ান।

আফগানিস্তানের সাংস্কৃতিক ইতিহাস অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য। এটি একটি বুদ্ধিস্ত এবং হিন্দু সাংস্কৃতিক প্রভাব নেওয়া দেশ ছিল। আফগানিস্তান হিস্টরিক্যালি একটি মহাজনপদ এবং একটি প্রাচীন সভ্যতার কেন্দ্র ছিল।

আফগানিস্তান একটি মুসলিম দেশ এবং এর অধিকাংশ জনগণ সুন্নি মুসলিম। দেশটি মধ্যযুগের সারাদুনিয়ার সাথে প্রস্থান করে এবং মুসলিম বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস এবং সংস্কৃতির স্মৃতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

আফগানিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হল রাষ্ট্রীয় সম্পদ উন্নয়ন। এছাড়াও আফগানিস্তান শিক্ষার উন্নয়নের জন্য কাজ করছে। এই দেশে সবচেয়ে বেশি প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয় না কেননা বিদ্যুৎ সরবরাহ এখনো দেশে উপলব্ধ নয়। প্রযুক্তি এবং বিজ্ঞানের উন্নয়ন আফগানিস্তানের বাসিন্দাদের মাঝে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে উঠছে।

আফগানিস্তান আন্তর্জাতিক স্তরে একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ। এটি একটি ক্ষুদ্র দেশ হলেও স্বাধীনতার প্রসঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আফগানিস্তান পরিসংখ্যানগতভাবে অস্থিতিশীল দেশ হওয়ার কারণে এটি আন্তর্জাতিক সহযোগিতা পেলে বিভিন্ন ভূমিকা পালন করতে পারে।

শেষমেশ বলা যায় যে, আফগানিস্তান একটি বিপজ্জনক দেশ হতে পারে যেখানে প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং সাম্প্রদায়িক সংঘটনের ঝুঁকি রয়েছে। এছাড়াও আফগানিস্তানে তালিবান চরম দলিল হয়েছে এবং এর নেতৃত্বে দেশটি পরিস্থিতির মধ্যে ফিরে পড়েছে।

আফগানিস্তানের সমস্যার মূল হল দেশটির সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি। দেশটি প্রচলিত হিসাবে একটি সাম্প্রদায়িক দেশ এবং এখানে প্রচলিত ইসলামিক সংস্কৃতি এবং অসমঞ্জসতার পরবর্তী কারণ হল সংবিধানের মধ্যে মৌলবাদী ধারা রয়েছে। এছাড়াও দেশটি বেশ কিছু সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে, যেমন বাংলাদেশে পানি দিয়ে আবহাওয়া স্থিতি, বিদ্যুৎ সরবরাহ ও বিভিন্ন অঞ্চলে উচ্ছ্বসিত নিউক্লিয়ার প্রকল্প।

আফগানিস্তানের প্রধান সরকারগুলি এখনও দেশের উন্নয়ন এবং সাম্প্রদায়িক একতা সম্পর্কে সমস্যাগুলি সমাধান করতে ব্যস্ত। সম্প্রদায়িক বিভেদ ও সংঘটনের বিপদে সমস্যা হল তাদের সমস্যাগুলি সমাধান করা। এছাড়াও, আফগানিস্তান এখনও সার্বত্রিক নিরাপত্তা প্রস্তুতির মধ্যে নেই এবং এর অর্থনীতি কমজোর অবস্থায় রয়েছে।

আফগানিস্তান এখনও একটি দুর্যোগপ্রবণ এলাকা এবং শান্তি এবং স্থিতিশীলতা অর্জনের দিকে উদ্যেশ্য রাখা হয়েছে। তবে, সেখানে তালিবান নেতৃত্বে পুনরায় কর্তব্যশীল সরকার গঠনের প্রস্তাব হল একটি বড় পরিবর্তন। এই সমস্যাগুলি সমাধান করার জন্য দেশটির প্রধানমন্ত্রী এবং অন্যান্য নেতাদের একটি দক্ষ এবং প্রতিবদ্ধ পরিষেবা প্রদান করা প্রয়োজন।নিস্ কেন্দ্র হিসাবে গন্য করা হয়। এছাড়াও, আফগানিস্তান একটি রম্য দৃশ্যমান দেশ যেখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং সমৃদ্ধ ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি রয়েছে।

এছাড়াও, আফগানিস্তান তার ঐতিহ্যবাহী হংসশিল্প ও শিল্পকলা জন্যও পরিচিত। আফগানিস্তান কোম্পানীয় মানব সংস্কৃতির জন্য পরিচিত, এবং এটি একটি শীর্ষ কেন্দ্র ছিল যেখানে রম্য রূপকলাপ ও পারম্পরিক বস্তুসম্পদ উৎপন্ন হয়।

সামাজিকভাবনা বা সামাজিক পদক্ষেপ একটি আর্থিক এবং সামাজিক সুবিধার উন্নয়ন এর উদ্দেশ্যে অন্যতম বিখ্যাত। এছাড়াও, আফগানিস্তান একটি মহাবিশ্বস্তরে পরিচিত দীর্ঘ ইতিহাস রেখায় অবদান রেখেছে, যা বিভিন্ন সংস্কৃতি, ধর্ম এবং চলমান গবেষণা এবং উন্নয়নের ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে জন্মগ্রহণ করেছে।

আফগানিস্তান একটি রম্য দৃশ্যমান দেশ হিসাবে পরিচিত, যেখানে পর্বতমালার দৃশ্য এবং রম্য স্থান প্রকৃতির সৌন্দর্য তৈরি করে তোলে। এছাড়াও, আফগানিস্তান একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূগোল হিসাবে পরিচিত, যেখানে এশিয়ার বৃহত্তম এবং সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের মধ্যে একটি সীমান্ত রয়েছে।

শেষ করে বলা যায় যে, সমস্তকিছু বিবেচনায় নেওয়ায়, আফগানিস্তান একটি সংগ্রামপ্রবণ দেশ হিসাবে বিবেচিত।

আফগানিস্তান ইসলামিক সাম্রাজ্যের কারণে বিশ্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ছিল। এছাড়াও আফগানিস্তান বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং ভাষার একটি সংগ্রহভূক্ত এলাকা হিসাবে সম্মানিত হয়। এটি একটি রোমাঞ্চকর দেশ যেখানে প্রাচীন স্মৃতিগুলি নজরদারি করে এবং পূর্ব এশিয়ার ভারত এবং চীন রাজ্যসভার সাথে সম্পর্ক রয়েছে।

আফগানিস্তান একটি বিশ্বব্যাপী পারম্পরিক টেরিটরি যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে, যেমন কৃষি, মাদক উৎপাদন, ইসলামিক সংস্কৃতি এবং ইতিহাস। আফগানিস্তানের সমস্ত আইন এবং বিধান ইসলামী ভিত্তিক এবং এর সাথে একটি ইসলামিক সংস্কৃতি এবং প্রথা রয়েছে।

Watch "The history of Afghanistan summarized" on YouTube

আফগানিস্তান আধুনিক বিশ্বের একটি উন্নয়নশীল দেশ নয় এবং আফগানিস্তান সংস্কৃতি, প্রকৃতি এবং ইতিহাসের প্রাচীন স্মৃতির একটি খজনা যা বিশ্বের প্রায় সমস্ত দেশের মধ্যে একটি অদ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। আফগানিস্তান প্রাচীন সময়ে বৃহত্তম কারবার হিসাবে পরিচিত ছিল, এবং রোমাঞ্চকর স্থান হিসাবে পরিচিত ছিল। আফগানিস্তানের অত্যন্ত ক্রমবর্ধমান ইসলামী সংস্কৃতি পরিচালিত এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রকৃতির উন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

আফগানিস্তান একটি মাদক উৎপাদনের মূল কেন্দ্র হিসাবে পরিচিত এবং প্রায় সমস্ত বিশ্বের দেশগুলির সাথে মাদক ব্যবসা করে। এছাড়াও, আফগানিস্তানের ভূমিতে অসংখ্য ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক স্থান রয়েছে যা পর্যটকদের আকর্ষণ করে।

আফগানিস্তান হিন্দু জনসংখ্যা

আফগানিস্তানে হিন্দু জনসংখ্যা খুব কম। প্রায় ৯০% আফগান জনগণ মুসলিম ধর্মাবলম্বী। এখনও নির্দিষ্ট সংখ্যার হিন্দু আফগান রয়েছে তবে আনুমানিক ভিত্তিতে তাদের সংখ্যা অত্যন্ত কম। প্রায় সামান্য হিন্দু সম্প্রদায়ের সংখ্যা আফগানিস্তানে মোটমাতে ১% না হলেও সেখানে উল্লেখযোগ্য নয়। সাধারণত আফগান হিন্দুরা কেন্দ্রীয় বিষয়গুলো ছেড়ে পার্শিক কাজে নেমে থাকেন।

আফগানিস্তানের জনক কে?

১৭২২ সালে আহমদ শাহ দুরানী আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল প্রতিষ্ঠা করেন

আফগানিস্তানের জনক হিসাবে অনেক ব্যক্তি উল্লেখযোগ্য, কিন্তু সাধারণত আফগানিস্তানের জনক হিসাবে অধিকাংশ মানের মধ্যে আহমদ শাহ দুরানীই উল্লেখ করা হয়। ১৭২২ সালে আহমদ শাহ দুরানী আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল প্রতিষ্ঠা করেন এবং তার পর আফগানিস্তানের প্রথম স্বাধীন রাজ্য গঠন হয়। তিনি আফগানিস্তানের রাজত্ব বহন করে ক্ষুদ্র রাজ্যগুলো একত্রিত করে একটি বড় রাজ্য গঠন করেন। তার পর তিনি আফগানিস্তানের প্রথম স্বাধীন রাজা হিসাবে পরিচিত হন।

আফগানিস্তানের পুরাতন নাম কি?

আফগানিস্তানের পুরাতন নাম হলো খুরাসান। এটি ইসলামী সম্রাট মহমুদ আল গাজনভয়ের কালে গঠিত হয়। খুরাসান সম্প্রতি আফগানিস্তানের একটি অঞ্চলের নাম হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।


সোভিয়েত আগ্রাসনের সময় আফগানিস্তানের শাসক কে ছিলেন

সোভিয়েত আগ্রাসনের সময় আফগানিস্তানের শাসক উদ্দীন আহমদ খান ছিলেন। তিনি 1978 সালে আফগানিস্তানের সম্প্রদায়ক জাতিসংঘ পার্টির একজন কর্মকর্তা ছিলেন এবং 1979 সালে এই দলের একটি আশার কারণে সম্প্রদায়ক সরকারকে নাকি নিজেদের কাছে রাজ্যকে পরিচালনা করার মতো বোধ করে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে স্বীকৃতি দেন। সেই বছরের 27 এপ্রিল তাঁর নেতৃত্বে একটি সম্প্রদায়ক সরকার রাজ্যে স্থাপিত হয়। সেই সময়ে উদ্দীন আহমদ খান আফগানিস্তানের শাসক হিসাবে কাজ করেন।

তৈমুর শাহ দুররানী কে পরাজিত করেন

তৈমুর শাহ দুররানী তানাশাহ আহমদ শাহ দুর্রানীর বিরুদ্ধে লড়ে জয় অর্জন করেন। এর জন্য তিনি ১৪২০ সালে পানিপত যুদ্ধ নামক সৈন্য সংঘর্ষে তানাশাহ আহমদ শাহ দুর্রানীকে পরাজিত করেন। এই যুদ্ধে তৈমুর শাহ দুর্রানীর বেশী সংখ্যক সৈন্যদের বিপক্ষে ছিলেন, তবে তাঁর সেনাবাহিনী অদ্ভুত কৌশলে এবং তাঁর নেতৃত্বে লড়াইয়ে জয় অর্জন করতে সক্ষম হয়।

আফগানিস্তানের প্রধান সাম্রাজ্যগুলি হলো:

আচমেনীদ সাম্রাজ্যগাজনীদ সাম্রাজ্যতিমুরীদ সাম্রাজ্যমোঘুল সাম্রাজ্যদুর্রানীদ সাম্রাজ্য

এগুলি আফগানিস্তানের ইতিহাসে বিভিন্ন কালকে আবদ্ধ করেছে।


যুক্তরাজ্য কেন আফগানিস্তান আক্রমণ করেছিল

যুক্তরাজ্য আফগানিস্তান আক্রমণ:
যুক্তরাজ্য আফগানিস্তান আক্রমণ করেছেন যেখানে মূলত দুইটি কারণ ছিল। প্রথমত, আফগানিস্তান একটি স্ট্রাটেজিক অঞ্চল, যা বিশ্ব রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উদ্দেশ্যে গুরুত্বপূর্ণ। দ্বিতীয়ত, ইসলামী আফগানিস্তান একটি আতঙ্কবাদী প্রভাবশালী সংস্থা হিসাবে পরিচিত।

আফগানিস্তান হিসাবে একটি স্ট্রাটেজিক অঞ্চল হলেও এটি বিপণি করে একটি খাটি অঞ্চল ছিল যেখানে একটি স্থায়ী স্থান আটকে ছিল যা আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক কার্যক্রমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আফগানিস্তানের সীমান্তভূক্ত দেশগুলি বিশ্ব রাজনৈতিক ও সামরিক মানদণ্ডগুলির জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্ট্রাটেজিক পার্থক্য বিন্যাস করে থাকে।

আফগানিস্তান একটি আতঙ্কবাদী সংস্থা হিসাবে পরিচিত, যা বিশ্ব সামরিক নিরাপত্তা এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতার উপর একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধা হিসাবে দায়ী। এছাড়াও, আফগানিস্তানে ব্যাপক অস্থায়ী বাঁধা ও অস্থায়ী স্থানান্তর দ্বারা সংকটগ্রস্ত পরিবেশ রয়েছে, এবং এটি আন্তর্জাতিক কমিউনিটির প্রতিষ্ঠান দ্বারা ব্যবস্থাপিত হওয়া প্রয়োজন ছিল। তাছাড়া, আফগানিস্তান একটি সার্বভৌম রাজনৈতিক এবং সামরিক সমস্যার কেন্দ্র ছিল, এবং যুক্তরাজ্য ও তার সংবর্ধিত দেশগুলি এই সমস্যাগুলি নির্দষ্ট করে থাকে। এছাড়াও, ইসলামিস্ট আতঙ্কবাদী সংগঠনগুলি এখনও আফগানিস্তানে উপস্থিত ছিল, এবং তাদের বিস্তার এবং প্রভাব হল একটি বিপণি বিষয়।

জাতিসংঘের পরিষদ এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতার দ্বারা পর্যালোচনা ও নির্ধারিত নীতি সম্পর্কে আফগানিস্তানের সরকার এবং ইসলামিস্ট আতঙ্কবাদী সংগঠনগুলির মধ্যে বিতর্ক ছিল। বর্তমানে, যুক্তরাজ্য প্রধানমন্ত্রী বিডেন সরকার এবং জাতিসংঘের পরিষদ দ্বারা পরিচালিত সমঝোতার মাধ্যমে আফগানিস্তান থেকে আস্থা পাল্টানোর চেষ্টা করছে। সমঝোতার মধ্যে আফগানিস্তান থেকে যুক্তরাজ্যের সেনাবাহিনীর সমস্ত সামগ্রী ফিরে আসা হবে এবং বাংলাদেশ, ভারত, কাজাখস্তান, উজ্বেকিস্তান, তাজিকিস্তান এবং উত্তর কোরিয়ার মতো একাধিক দেশ যোগ দিয়ে রক্ষণাবেক্ষণ দায়িত্ব নেওয়া হবে।

এছাড়াও, জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার দ্বারা আফগানিস্তানের জনগণের সুরক্ষা, মানবাধিকার এবং মহিলা ও শিশুদের অধিকার সংরক্ষণের বিষয়ে একটি স্থায়ী পরিষ্কার নীতি উন্নয়ন করা হবে। এছাড়াও, আফগানিস্তানের জনগণের জীবন মান উন্নয়ন করার জন্য উন্নয়নশীল প্রকল্প পরিচালনা করা হবে।

এছাড়াও, আফগানিস্তানে শান্তি স্থাপনের প্রয়াস চলছে। আন্তর্জাতিক সহযোগিতার দ্বারা পরিচালিত এই প্রয়াসে জাতিসংঘ, যুক্তরাজ্য এবং অন্যান্য দেশ সম্প্রদায়ের নেতৃত্বে সম্প্রদায়ের মধ্যে শান্তি প্রসারের চেষ্টা করছে।

সবশেষে, আফগানিস্তানের জনগণ এবং সরকার পরস্পরের সহযোগিতার ও সম্পর্ক উন্নয়ন করার প্রয়াস চলছে। একটি একটি করে সমস্যা সমাধান করে এবং একটি শান্ত এবং স্থিতিশীল দেশের উন্নয়ন করার লক্ষ্যে পরস্পরের সহযোগিতা করা প্রয়োজন।


আফগানিস্তানের বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থা

আফগানিস্তানের বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থা বেশ সংকটময়। আফগানিস্তানে পর্যায়ক্রমে অর্থনৈতিক সংকট শুরু হয়েছে। এর কারণ হল মালামাল উৎপাদনের ক্ষেত্রে ব্যাপক অস্থগতি এবং বিপদগ্রস্ত একটি দেশ হওয়ার কারণে বিদেশী মূল্যতালিকা ও আর্থিক সম্পর্কে অতি বিকল্প অবস্থা।

সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখার ক্ষেত্রে আফগানিস্তান অনেক সমস্যায় পড়ছে, যার ফলে দেশের বেশ কিছু মানুষ গরিবতা এবং সুস্থতার অভাবে পড়ে অতিরিক্ত বিপদের মুখোমুখি হয়েছে। তবে আফগানিস্তানের একটি মোট সমস্যা হল কর্মবিভাগের অভাব এবং কম মজুরি, যা দেশের আর্থিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে একটি বড় বাধা হিসাবে উল্লেখ করা হয়।

আফগানিস্তানের বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থার পাশাপাশি দেশটি এখনও সুপ্রসিদ্ধ আক্রমণকারী গুরুত্বপূর্ণ সম্পত্তি উৎপাদন করছে যেমন সোনা, রুবি, মার্জানী এবং গ্যাস। তবে দেশের আর্থিক উন্নয়ন হারানো হচ্ছে কারণ প্রধানতঃ দেশের ব্যবসায় এবং বাজার হয়েছে অপরিচলিত এবং অজাগরূণ শর্তে।

বিশেষত তালিবান শাসনে দেশে কর্মসংস্থান কর্তব্যে একটি বড় পরিবর্তন হয়েছে। স্থানীয় ব্যবসার ও আর্থিক কার্যক্রমে তালিবান এখন প্রতিষ্ঠিত কর্তৃপক্ষ এবং এই সেক্টরে দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন এবং উৎপাদন ক্ষমতা প্রভাবিত হচ্ছে।

সরকারি বাজেটে অধিকাংশ অংশ সুরক্ষা ও সেনাবাহিনীর বিনিময়ে খরচ করা হয় যা দেশের অন্যান্য ক্ষেত্রের উন্নয়নে প্রভাব ফেলছে।

একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হল এফটি-এসএ এবং বিদেশী দাতা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম। এফটি-এসএ হল একটি বৈদেশিক সহায়তা প্রকল্প যা আফগানিস্তানের বিকাশে সহায়তা করতে উদ্দেশ্যে চালু করা হয়েছে। এছাড়াও, প্রধানমন্ত্রী এবং বিদেশী মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় আফগানিস্তান বিভিন্ন দেশ থেকে সাহায্য পাচ্ছে।

সহজতর ভাষায় বলা যায় যে আফগানিস্তান এখন বিপর্যস্ত অর্থনৈতিক অবস্থায় রয়েছে এবং এই সমস্যার কারণে দেশের জনসংখ্যা এখন বেশ কয়েকটি অতিবাহিত চূড়ান্ত সমস্যায় প্রভৃতি নেয়। এই সমস্যাগুলির মধ্যে রয়েছে বেকারত্ব, খাদ্য কম্পানীদের অভাব, উন্নয়নে অগ্রবর্তী কাজ হতে না হওয়া এবং অলসতা।

তবে, বিশ্ব সম্প্রদায় এখনও আফগানিস্তানের উন্নয়ন ও বিকাশের কাছে প্রতিবছর এক বা একাধিক সহায়তা প্রদান করছে। আফগানিস্তানের বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থা বিশ্ব অর্থনৈতিক সম্প্রদায়ের চোখে এখনো ভুল নয় এবং দেশটির পরিস্থিতি এখনও উন্নয়নের দিকে খুব অলস নয়।

এখন আফগানিস্তান একটি সমস্যামুক্ত দেশ নয়, যার সমস্যাগুলি শুধুমাত্র অর্থনৈতিক নয়, তবে জনগণের স্বাস্থ্য এবং কেন্দ্রীয় শাসনের কারণে দেশটি এখনও সমস্যামুক্ত হওয়া সম্ভব নয়।

একটি সমস্যা হল প্রশাসনিক দক্ষতা এবং অভাব। আফগানিস্তানের সরকার প্রায়শই কোন ধরনের প্রশাসনিক দক্ষতা বা প্রতিষ্ঠান নেই এবং এটি বৃদ্ধির দিকে একটি বড় বাধা হিসাবে দাঁড়ায়।

তবে, সরকার এখন কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে যাতে দেশের অর্থনৈতিক স্থিতি উন্নয়ন করে যাচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, সরকার সম্পত্তি রেজিস্টার প্রণোদন প্রদান করেছে যাতে লোকজন আর্থিক প্রতিষ্ঠান সম্পত্তি নিবন্ধন করতে পারেন। সরকার এছাড়াও শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতার মাধ্যমে কারখানা ও কমার্সিয়াল কেন্দ্র খুলে দিয়েছে।

এছাড়াও আফগানিস্তানে এখন পুনঃবাস পরিকল্পনা চলছে যাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বিপক্ষে লোকজনের জীবনযাত্রা ও কাজের পুনরায় শুরু করার সম্ভাবনা থাকে।

তবে দেশের কিছু অংশগুলি এখনও বিপন্ন অবস্থায় রয়েছে এবং এই সমস্যাগুলি দূর করতে এখনও সময় লাগবে। সেই অংশগুলির মধ্যে বিশেষতঃ নারী ও শিশুর অধিকার এখনও প্রতিষ্ঠিত হয়নি এবং দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দুর্গত লোকজনের দুর্যোগের কারণে বিদ্যুৎ, পানি সরবরাহ এবং স্বাস্থ্য সেবা সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন। তবে ব্যবস্থাপনা এখনও সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে এবং সেই কারণে দেশে অর্থনৈতিক দুর্বলতা বিদ্যমান আছে।

সেই ছাড়াও, আফগানিস্তান এখন বিশ্ব রেখে কিছু ভুক্ত হয়েছে এবং বিশ্ব শেষ করে অবসর গ্রহণ করেছে। সরকারের চেষ্টার মধ্যে এটি সমাধান করা যাচ্ছে এবং আশা করা যাচ্ছে যে দেশটি তার নিরাপত্তা এবং বিকাশের পথে আগামীকালে এগিয়ে যাবে।

আফগানিস্তানের নতুন নাম কি

আফগানিস্তানের নতুন নাম এখনো নির্ধারিত হয়নি। 2021 সালে তালিবান আফগানিস্তানে শাসন করতে শুরু করেছে এবং পূর্ব সরকার পরিস্থিতিতে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র এর প্রস্তাবের মতো আফগানিস্তানের নামকরণ করার পরিকল্পনা করেছে তবে এখনো নির্ধারিত হয়নি এবং বিষয়টি কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা কম বলা যাচ্ছে।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

"আপনার মতামত দিতে নিচে ফর্ম পূর্ণ করুন। আমরা এটি পর্যালোচনা করব এবং যথা সময়ে উত্তর দেওয়া হবে। "

নবীনতর পূর্বতন